কথাসাহিত্য বিভাগে এবার দু’জন এ পুরস্কার অর্জন করেছেন। তারা হলেন- ‘যূথচারী আঁধারের গল্প’ গ্রন্থের জন্য নাহিদা নাহিদ ও ‘তিস্তা’ গ্রন্থের জন্য হারুন পাশা।
প্রবন্ধ গবেষণা ও নাটক বিভাগে ‘হুমায়ূন আহমেদের চলচ্চিত্র: চিরায়ত রসবোধ’ গ্রন্থের জন্য শাহাদৎ রুমন এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষণা ও প্রবন্ধ বিভাগে ‘একাত্তরের রমজান: গণহত্যা ও নির্যাতন’ গ্রন্থের জন্য আরাফাত তানিম পুরস্কার অর্জন করেছেন।
শিশু-কিশোর সাহিত্য শাখায় মানসম্মত বই জমা না পড়ায় বিচারকমণ্ডলী এ বিভাগে কোনো বই বিবেচনা করেননি। তাই এ বিভাগে ২০১৮ সালে কোনো পুরস্কার দেয়া হচ্ছে না।
২০১৮ সালে কবিতা বিভাগে ইমরান মাহফুজের ‘দীর্ঘস্থায়ী শোকসভা’ গ্রন্থটি বিচারকমণ্ডলী বিবেচনা করেছিলেন। পরবর্তীকালে কর্তৃপক্ষের গোচরে আসে যে গ্রন্থটি তাদের নির্ধারিত সময়ের (২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত) আগেই প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। সেজন্য ২০১৮ সালের ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কারে’ কবিতা বিভাগে কোনো গ্রন্থকে পুরস্কৃত না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
২৯ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। পুরস্কারের অর্থমূল্য প্রতিটি বিভাগে এক লাখ টাকা।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন, কালি ও কলমের সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। অতিথি হিসেবে থাকবেন বিশিষ্ট কবি ও গবেষক অধ্যাপক কায়সার হক। বিশেষ অতিথি থাকবেন বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ও কবি আনিসুল হক। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৯
এসএইচ