প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সিটি মেয়র বলেন, একুশ আজ কেবল আমাদের নয়, পৃথিবীর সব মানুষের মাতৃভাষার প্রতীক। ভাষা একটি জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করে।
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন এতে সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আলমগীর কবির, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা দপ্তরের উপপরিচালক নিভা রানী পাঠক, খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহেব আলী, রবি আজিয়াটা লিমিটেড খুলনার ক্লাস্টার মার্কেট ডিরেক্টর মো. হামিদুল হক ও বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি খুলনার জেলা সভাপতি মো. আলমগীর। স্বাগত বক্তৃতা করেন বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগারের সহকারী পরিচালক ড. মো. আহসান উল্যাহ।
এর আগে সিটি মেয়র ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন। আলোচনা সভা শেষে তিনি ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নির্বাচিত ১০০ ভাষণ’ বইটির মোড়ক উন্মোচন এবং বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।
বইমেলা প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তবে ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এই মেলা চলবে। মেলা প্রাঙ্গণে প্রতিদিন বিকেলে আলোচনা সভা ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে। বইমেলা প্রাঙ্গণ ধূমপানমুক্ত এলাকা হিসেবে গণ্য হবে। প্রতিদিন শিশুদের জন্য উপস্থিত বক্তৃতা, আবৃত্তি, নতুন লেখকদের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, চিত্রাঙ্কন,সঙ্গীত ও বইপাঠ প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকবে। শিক্ষার্থীদের জন্য বই পাঠের ব্যবস্থাও থাকবে। এবারের বইমেলায় বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা, সাহিত্য সংস্থা, বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও লাইব্রেরিসহ ৯৫টি স্টল অংশ নিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৯
এমআরএম/জেডএস