মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলের এ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে শিল্পী রফিকুন নবী স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
তিনি বলেন, আত্মজীবনী লেখা কতটা কঠিন আমি টের পেয়েছি।
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, রফিকুন নবী বাংলাদেশের শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম। তার ভাষার প্রকাশ, উপস্থাপনা স্মৃতিকথার সঙ্গে মিল খুঁজে পাই। তিনি কিংবদন্তিতুল্য। এই নাতিদীর্ঘ বইটির মূল্য অপরিসীম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের ডিন নিসার হোসেন বলেন, খুব অল্প সময়ে বইটি পড়েছি। সাহিত্যকর্ম হিসেবে নয়, রাজনৈতিক ইতিহাস ও পুরান ঢাকার ইতিহাস কোনোকিছুই বাদ দেননি তিনি। তার এই জীবনীতে সংবেদনশীল, দায়িত্বশীল ও প্রকৃতিপ্রেমী রফিকুন নবীর পর্যবেক্ষণ পাওয়া যায়। এই বইয়ের মাধ্যমে সমাজ ও রাজনৈতিক ইতিহাস নতুনদের জন্য শিক্ষণীয়।
শিল্প সমালোচক মইনুদ্দীন খালেদ বলেন, রফিকুন নবীর আঁকা ছবি নানান আন্দোলন-সংগ্রামে ব্যবহৃত হয়েছে। নানান লুকায়িত ঘটনার জানান দেবে এই বই। বইটির আরেকটি সংস্করণ বের করা উচিত। দাদা-বাবা পুলিশ আর দারোগা বাড়ির ছেলে হলেও তিনি একজন সত্যিকারের শিল্পী।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯
ডিএসএস/এএ