শনিবার (৩০ মার্চ) বিকেল ৪টায় মহানগরীর উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরিতে এ কবিতা আসরের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কবি অনুপ সানি।
বিবৃতি পাঠ করেন কবি হাসান জামিল। আলোচনায় অংশ নেন কবি এহসান হাবীব, হাসান ফকরী ও শামীম আশরাফ লিটু। আসরে উপস্থাপনা করেন কবি রুহুল আমিন ও দোলন প্রভা।
পরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা অর্ধশতাধিক কবি দেশের বর্তমান অবস্থা, মানবতা, সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনীতি নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করেন।
কবিতা আবৃত্তি করেন- কবি হাসান ফকরী, চিলু কবীর রঘু অভিজিত রায়, রইস মুকুল, জিয়াবুল ইবন, আশিক আকবর, হাসান জামিল, মাহমুদুল শান্ত, সৌরভ মাহমুদ, অনুপ সাদি, এহসান হাবীব, জাবেদ ভূঁইয়া, সাঈদ বিলাস, মিজান মজুমদার, ড. ইবাইস আমান, পলিয়ার ওয়াহিদ, রাজলক্ষী, আসমা বেগম, অজয় কুমার রায়, মিলু হাসান, বেনজিন খান, শামীম আক্তার লিটু, রোমেল রহমান, অনিন্দ্য অবনী, সাইমন স্বপন, রতন মন্ডল, সাজ্জাদ হায়দার নান্নু, জব্বার মুহাম্মদ, মিহির কান্তি মন্ডল, আঁখি সিদ্দিকা, নিয়াজ মোর্শেদ দোলন, প্রশান্ত। তানিয়া সুলতানা।
এ সময় ক্রসফায়ার, অন্যায়-অত্যাচার, অনিয়ম, দুর্নীতি, ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী, হিংসা, রক্তক্ষয়ের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান তুলে ধরেছেন কবিরা।
কবিরা বলেন, মানুষ যখন কথা বলতে পারে না, কথা ভুলে যান, কবিরা তখন ফুঁসে ওঠেন। কবিতার শব্দ ঝাঁঝালো হয়ে ওঠে। পুলিশ দেখলে স্বস্তি আসার কথা। কিন্তু রাত-দুপুরে নয়, দিবালোকে পুলিশ কড়া নাড়লে আতঙ্ক ফুলে ফেঁপে ওঠে। কবিরাই কবিতায় দেশ থেকে অন্ধকার তাড়ানোর জন্য মশাল জ্বালান। কবিতা মানুষের মাঝে সাহস জোগায়। শাসকের ভীতে নাড়া দেয় কবিতা।
এ সময় কথা বলার মাধ্যমে প্রতিবাদের ভাষাকে শানিত করার আহ্বান জানান কবিরা।
বাংলাদেশসময়: ১৭৪৬ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০১৯
এমআরএম/এমএ