শুক্রবার (৫ জুলাই) সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা প্রদর্শনীতে এ চিত্র দেখা যায়।
প্রদর্শনীতে সব বয়সের নারী-পুরুষ এবং শিশু-কিশোর ঘুরে ঘুরে চিত্রকলার বিভিন্ন সৃষ্টিকর্ম দেখেন।
বিজয় নগর থেকে ছেলে-মেয়ে এবং স্ত্রীকে নিয়ে চিত্রকলা দেখতে এসেছেন সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার মো. পারভেজ হাসান তরফদার। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, সন্তানদের দেশি শিল্পকলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং আগ্রহী করে তোলার উদ্দেশ্যেই আমাদের এখানে আসা। সব বাবা-মার উচিত তাদের সন্তানকে দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।
শিল্পকলা একাডেমির পাবলিক রিলেশন অফিসার হাছান মাহমুদ দর্শনার্থীদের ভিড় প্রসঙ্গে বাংলানিউজকে বলেন, আজকে ছুটির দিন হওয়াতে দর্শনার্থীদের চাপ একটু বেশি। যতোদিন যাবে, ততোই চারুকলা প্রদর্শনীতে দর্শনার্থীদের সমাগম বাড়বে আশা করছি। মিডিয়া প্রচারণা দর্শনার্থী সমাগমের অন্যতম কারণ।
৮৫০ জন শিল্পীর মধ্যে থেকে বাছাই করা ৩১০ জন শিল্পীর ৩২২টি শিল্পকর্ম এবারের প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে। যার মধ্যে ১৫৯টি চিত্রকলা, ৪৫টি ভাস্কর্য, ৫০টি ছাপচিত্র, ১৭টি কারুশিল্প, ৮টি মৃৎশিল্প, ৩৭টি স্থাপনা ও ভিডিও আর্ট, ৭টি কৃৎকলা রয়েছে।
১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী ২১ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চারুকলা প্রদর্শনী দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৯
আরকেআর/আরবি/