ঢাকা: প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দুই দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিনে সুর, ছন্দ আর নৃত্যের ঝলকানিতে আলোকিত একাডেমির নন্দনমঞ্চ। নৃত্য, সঙ্গীত, আবৃত্তি, অ্যাক্রোবেটিকসহ নানা আয়োজনে শেষ হলো প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান।
শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির যন্ত্রশিল্পীদের দ্যুতিময় যন্ত্রসঙ্গীতের মূর্ছনার মধ্য দিয়েই সমাপনী আসরের সূচনা ঘটে।
এদিন আয়োজনের শুরুতেই বসন্তের সন্ধ্যা রঙিন করে তোলে একাডেমির যন্ত্রশিল্পীরা। এরপর শারীরিক কসরতের সঙ্গে নান্দনিক কৌশলের রোলার ব্যালেন্স, জার অ্যান্ড স্টিক ব্যালেন্স, রিং ড্যান্স, গ্রুপ সাইকেল ব্যালেন্স, রোপ রাউন্ড ও ব্লাঙ্কেট ব্যালেন্সের অ্যাক্রোবেটিকের চোখ ধাঁধানো পরিবেশনায় অনুষ্ঠানে আগতদের বিমোহিত করেন শিল্পীরা।
সমাপনী আসরে ‘আলো আমার আলো’ ও ‘চলো বাংলাদেশ’ গান দুটির সঙ্গে দলীয়নৃত্য পরিবেশন করে একাডেমির ৩০ জন শিশুশিল্পী। সমবেত নৃত্যে আরও অংশ নেয় চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো, ওরাওসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ২১ জন নৃত্যশিল্পী। একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন লিজা, সম্রাট ও নাজু আখন্দ। আবৃত্তি করেন প্রজ্ঞা লাবনী।
সর্বশেষে ব্যান্ড দল জলের গানের মূর্ছনায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার সমাপ্তি ঘটে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২১
এইচএমএস/আরআইএস