ঢাকা: নৃত্যের শৈল্পিকতায় শিল্পকলায় শিল্পের সুষমা বইয়ে দিল নৃত্যপটিয়সী শিল্পীরা। সুরের সঙ্গে ছন্দময় মুদ্রার সংমিশ্রণ অনন্য করে তুলেছিল শ্রাবণের সন্ধ্যাটিকে।
রোববার (২৪ জুলাই) ধ্রুপদী নৃত্যের ঢেউয়ে গোটা মিলনায়তনে উষ্ণতা ছড়িয়ে দিয়েছিল শিল্পীরা। পরিবেশনার পরতে পরতে নান্দনিকতার ছোঁয়া দিয়ে শিল্পের আসরকে উপভোগ্য করে তুলেছিল শিল্পকলা একাডেমিতে চলমান তিনদিনের জাতীয় নৃত্যনাট্য উৎসবের দ্বিতীয় দিন।
সন্ধ্যায় একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনের এই আয়োজনে নৃত্যনাট্য পরিবেশন করে ধৃতি নর্তনালয়, বহ্নিশিখা, সিলেটের নৃত্যশৈল ও বগুড়ার আমরা কজন শিল্পীগোষ্ঠি।
আসরের শুরুতেই ওয়ার্দা রিহাবের পরিচালনায় ‘হাজার বছরের বাঙালি’ সঙ্গীতে নৃত্যনাট্যে দ্যুতি ছড়ান ধৃতি নর্তনালয়। এরপর মাহবুব হাসান সোহাগের পরিচালনা ‘বারামখানা’ শিরেনামের নৃত্যনাট্য পরিবেশন করে বগুড়ার আমরা কজন শিল্পীগোষ্ঠি; নীলাঞ্জনা জুঁইয়ের পরিচালনায় সিলেটের নৃত্যশৈল পরিবেশন করে ‘রূপান্তরের গান’ এবং সাহিদা রহমান সুরভীর পরিচালনায় বহ্নিশখা পরিবেশন করে নৃত্যনাট্য ‘কুঞ্জ সাজাও গো’।
সোমবার (২৫ জুলাই) সমাপনী আসরে নৃত্যনাট্য পরিবেশন করবে সাধনা নৃত্যদল, নৃত্যলোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, নান্দনিক নৃত্য সংগঠন ও নৃত্যবিহারের শিল্পীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৬ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০২২
এইচএমএস/কেএআর