শনিবার (১৮ নভেম্বর ) রাত ৯টার দিকে উপজেলার জিংলাতলী ইউনিয়নের গোপচর নিজ গ্রামে রাস্তার পাশ থেকে এ অবস্থায় স্থানীরা তাকে উদ্ধার করে গৌরিপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
পরে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য আলমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর নিহত তিতাসের মনির চেয়ারম্যানের অন্যতম সহকারী ছিল যুবলীগ নেতা আলম। এছাড়া তার বিরুদ্ধে ডাবল হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা যায়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপচর গ্রাম, গৌরীপুর হাসপাতালসহ আশেপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গৌরীপুর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহমুদুল হাসান সুজন বাংলানিউজকে জানান, আলমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাংলাদেশ সময়: ০০২৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০১৭
জিপি/এসআইএস