ঢাকা: বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম সম্প্রতি বিকাশ’র প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন।
এ সময় ড. কিম বাংলাদেশের অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনে বিকাশ-এর অবদান এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তার প্রভাব সংক্রান্ত একটি ধারণা নেন।
বিকাশ কার্যালয় পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পল এম রুমার, দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানেট ডিক্সন, বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান, আইএফসির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক ম্যানগিসটো অ্যালেমায়েহু এবং আইএফসির বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর ওয়েন্ডি ওয়েরনার।
বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট আর্থিক অন্তর্ভুক্তির স্বপ্নকে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে বাস্তব রূপদানে বিকাশ যে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অন্তর্ভুক্তিমূলক এজেন্ডাকে আরও অগ্রসরমান করতে গ্লোবাল টেকনোলজি প্রভাইডারদের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে বিকাশে লেনদেনের সুবিধা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যাপারে একটি ধারণা দেন ড. জিম ইয়ং কিম।
বিকাশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কামাল কাদীর বিগত ছয় বছরে বিকাশের অগ্রযাত্রার একটি বিবরণ তুলে ধরেন ড. কিম ও তার সহযোগীদের কাছে।
এ সময় তিনি এ সংক্রান্ত সরকারের গৃহীত নীতির পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত গাইডলাইনের প্রশংসা করেন। যা বিকাশ অসংখ্য ব্যাংক বহির্ভূত জনগোষ্ঠীর নিকট সেবা পৌঁছাতে সহায়তা করেছে।
বিকাশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- চেয়ারম্যান সামেরন আবেদ, চিফ এক্সটারনাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল (অব.) শেখ মো. মনিরুল ইসলাম এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার ও কোম্পানি সেক্রেটারি মঈনুদ্দীন মোহাম্মদ রাহগীর।
বিকাশের শেয়ার হোল্ডার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি হচ্ছে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আইএফসি। অন্যান্য শেয়ার হোল্ডাররা হচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড, মানি ইন মোশন এলএলসি ও বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৬
এসই/জিপি/এমজেএফ