বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত ডব্লিউএলএএমএ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ও পরিশোধ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা এ সুবিধা পাবেন।
ডব্লিউএলএএমএ হচ্ছে একটি এটিএম ও পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) সেবাদান প্রক্রিয়া।
ফলে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের যেসব জায়গায় কোনো ব্যাংকের এটিএম বুথ ও পয়েন্ট অব সেলস মেশিনে লেনদেন করা যেতো না, সেসব জায়গা থেকে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশের আওতায় এখন থেকে লেনদেন করা ও টাকা তোলা যাবে।
সোমবার (১ জুন) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ।
এতে বলা হয়, এ সেবা নেওয়ার জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে সরাসরি কোনো চার্জ আদায় করা হবে না। গ্রাহক এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন, জমাদান, ব্যালেন্স অনুসন্ধান, ফান্ড ট্রান্সফার এবং বিল পেমেন্ট করতে পারবেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ সেবা দেওয়ার লাইসেন্স নেওয়ার জন্য ৪৫ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন এবং এটিএম সেবা দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত ১০ কোটি টাকা ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হবে। তবে এটিএম ও মার্চেন্ট অ্যাকুইজিশন সেবা দিতে চাইলে ১০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের সঙ্গে আরও ১০ কোটি টাকা ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০২০
এসই/এফএম