পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
বুধবার (১৩ মে) সকালে এ বাচ্চাগুলো ডিম থেকে ফুটে বের হয়েছে। বাচ্চাগুলোকে কচ্ছপের জন্য তৈরি `হ্যাচিং প্যানে' রাখা হয়েছে। ছয়মাস পরে
প্রকৃতি স্বাভাবিক আচরণ করলেই নিশ্চিত হয় তাদের বাসা, ছানাদের নিয়ে শান্তিতে বেঁচে থাকা। বিপরীতে ঘটে দুর্ঘটনা নামক মৃত্যুর অনিবার্য
সোমবার (১১ মে) এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে, কুমিল্লাসহ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, ঢাকা ও সিলেট বরিশাল
বুধবার (৬ মে) দুপুরে নওগাঁ ব্যাটালিয়ন (১৬ বিজিবি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিজিবি জানায়, সন্ধ্যায়
ওই প্রাণীটি আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) লাল তালিকাভুক্ত বলে জানা গেছে। সোমবার (৪ মে) দিনগত রাতে
ঢাকার এই আকস্মিক বদলে যাওয়ায়, বদলে গেছে এর পরিবেশও। নাগরিক কোলাহল থেমে যাওয়ায় বাড়তে শুরু করেছে পাখিদের কিচিরমিচির। বন্ধ হয়ে
শনিবার (০২ মে) বিকেলে শরণখোলা উপজেলার বকুলতলা গ্রামের ফরাজীবাড়ী সংলগ্ন জেন্নাত আলীর বাড়ির একটি মুরগির খোপ থেকে ভিটিআরটির সদস্যরা
এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে-রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল,
চলমান করোনা প্রভাবে বনের ভেতরে পর্যটকের যাতায়াত কমে যাওয়ায় খাদ্যাভাবে চরম দুর্ভোগে পড়ে খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসছে বিভিন্ন
এ সমস্যার নাম পত্রখেকো কীটের আক্রমণ। চা গাছের পাতাগুলোকে এরা বিভিন্ন দিক দিয়ে খেয়ে ফেলে। ঘন সবুজ চা গাছগুলো কিছু দিনের মধ্যেই
মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার বানরের খাঁচা সাইনবোর্ডের উপরে বসে থাকতে দেখা যায় প্রাণীটিকে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে
মঠবাড়িয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুজ্জামান জানান, উপজেলার আমড়া গাছিয়া ইউনিয়নের উত্তর সোনাখালী গ্রামে ধান ক্ষেতে
গত ২৬ মার্চ থেকে পহেলা বৈশাখে ফুল বিক্রির টার্গেট নিয়ে চাষিরা প্রস্তুতি নিলেও করোনার কারণে ক্ষেতগুলো থেকে ফুল তুলতে পারেননি। ফলে
বুধবার (২২ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে সুন্দরবন থেকে পথ ভুলে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের আটুলিয়া ইউনিয়নের তালবাড়িয়া এলাকায় চলে আসে
কিন্তু কালবৈশাখীসহ ঝড়বৃষ্টির এই মৌসুমটি পাখির জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক। বিশেষ করে পাখির ছানাদের ক্ষেত্রে। এই সময়ের বিরামহীন
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য রূপের রাণী রাঙামাটি জেলা দেশ ও দেশের বাইরে আলাদা সুখ্যাতি রয়েছে। তাই মানুষ কোলাহল ছেড়ে প্রকৃতির
একদিকে করোনা ভাইরাসের থাবা আর অন্যদিকে পুরোদমে ধান কাটা শুরু হওয়ার পূর্বেই অকাল বন্যার আশঙ্কায় কৃষকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে অজানা
এ অবস্থায় বুধবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জের জনজীবনে স্বস্তি এনে দিলো হঠাৎ বৃষ্টি। বুধবার সকাল ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জে
বুধবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে ওই কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে। প্রথমে কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে যায়। তারপর শুরু হয় শুকনো ঝড়। এরপর
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জ সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় শ্রীমঙ্গল শহরের বিটিআরআই রোডের শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন