ইসলাম
বিশ্ব নবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘নেতা হবেন জনগণের সেবক’। (মিশকাত আল মাসাবিহ, হাদিস: ৩,৯২৫) তিনি তার
পার্থিব জীবনে সুখ-শান্তির আশায় একমাত্র আল্লাহতায়ালার শরণাপন্ন হতে হবে। যদিও অনেক মানুষ সুখ-শান্তি ও পার্থিব জীবনে নিজের অবস্থান
বই নির্বাচনে কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা চাই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো- উপকারিতা ও আনন্দ দান। প্রাথমিকভাবে এ দুটি বৈশিষ্ট্য সব
ইসলামী অর্থনীতিতে হালাল উপার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম। হালাল উপার্জন ইসলামী জীবনের অতীব গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামের দিকনির্দেশনা হলো
ইসলামের পথ সব সময় মসৃণ। গোলকধাঁধার মধ্যে ফেলে কোনোকিছু শিকার করার নাম ইসলাম নয়। কখনোই ধোঁকাকে ইসলাম সমর্থন করে না। প্রবাদে যেমন
হজরত আবু হুরাইরা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘একজন মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি হক
অনেক ধার্মিক ও সম্ভ্রান্ত পরিবারের লোক ভোট না দেওয়াকেই সঠিক ও শ্রেয় মনে করেন। তাদের কাছে একটি ভুল ধারণা ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ
প্রয়োজনে মানুষ তার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। কিন্তু ঋণ পরিশোধ করার ক্ষেত্রে অনেকের হেয়ালি দেখা যায়।
মানবতার ধর্ম ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষকে আল্লাহতায়ালা খাঁটি বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে ইবাদত-বন্দেগি একমাত্র
সুৎগন্ধির প্রতি প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রচণ্ড অনুরাগ ছিল। মহানবী (সা.) নিজেও ছিলেন সুগন্ধির আকর। তিনি রাস্তা দিয়ে হেঁটে
(আল্লাহর দিকে অভিমুখী হেদায়েতপ্রাপ্ত লোক তারাই) যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের চিত্ত প্রশান্ত হয়। জেনে রেখো, আল্লাহর
যেকোনো ধরনের অন্যায়-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) আল্লাহর কাছে আশ্রয় চেয়ে একটি দোয়া পড়তে বলেছেন। দোয়াটি হলো - اللَّهُمَّ ربَّ
মা-বাবার সম্মান তুলনাহীন। ইসলাম মা-বাবাকে সর্বোচ্চ অধিকার দিয়েছে। সর্বাধিক সম্মানে ভূষিত করেছে। ইসলামের বিধানমতে, মহান আল্লাহ
কোরআনে এ বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে চারটি অভ্যাস দেখে মুনাফিক চেনা যায়। কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে স্পষ্ট উল্লেখ আছে। একইসঙ্গে
ইসলাম ধর্মের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রতঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি পন্থা হলো অজু। নামাজ, হজ, কোরআন স্পর্শ করে
জনপ্রতিনিধির সামগ্রিক যোগ্যতা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার ওপর ভিত্তি করে কোনো সমাজ ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্মিত হয়। সুতরাং জনপ্রতিনিধির
গিবত শব্দটি আমাদের সমাজে বহুল প্রচলিত একটি শব্দ। গিবত অর্থ পরোক্ষ নিন্দা বা কারও অনুপস্থিতিতে তার দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করা। মিথ্যা
ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অশ্লীলতায় লিপ্ত হওয়া, বিভিন্ন গুজব ও অপবাদ ছড়ানো, মানুষের গোপন দোষ সমাজে ছড়িয়ে দেওয়াসহ
ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকারকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, হজরত জিবরাইল (আ.) আমাকে প্রতিবেশীর অধিকারের
তওবা-ইস্তেগফার মুমিনের বড় গুণ। গোনাহের অভিশাপ থেকে নিজেকে পবিত্র করার বড় মাধ্যম। মানবীয় দুর্বলতার কারণে মানুষ শিকার হয় শয়তানের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন