ইচ্ছেঘুড়ি
অনেক বছর আগে এক বনে বাস করতো একটি নেকড়ে। খাবার জোগাড়ের সুবিধার জন্য একদিন সে অদ্ভুত এক ফন্দি আঁটলো। ভেড়ার চামড়া গায়ে দিয়ে ভেড়া সেজে
একবার এক লোককে কামড় দিলো একটি কুকুর। লোকটি আহত অবস্থায় এমন কারো খোঁজ করতে লাগলেন যিনি তাকে সুস্থ করতে পারবেন। এমন সময় লোকটির এক
‘পিপীলিকা, পিপীলিকা/ দলবল ছাড়ি একা/ কোথা যাও, যাও ভাই বলি।/শীতের সঞ্চয় চাই/ খাদ্য খুঁজিতেছি তাই/ছয় পায়ে পিলপিল চলি...।’ পিঁপড়ার
সাপের ফণার মতো লম্বা সরু গলা-মাথা দোলানো পাখিটির নাম সাপপাখি। এদের গয়ারও বলা হয়। ইংরেজি নাম স্নেক-বার্ড। বৈজ্ঞানিক নাম Anhinga melanogaster।
সাদা ঠোঁটের কালো রঙের পাখিটির নাম কালকূট। কালকুঁচও বলে এদের। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ
নখ আমাদের শরীরের অপরিহার্য অঙ্গগুলোর একটি। প্রতিদিন নখ বাড়তে থাকে। তাই এক সময় কেটে ফেলার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু নখ কাটলে ব্যথা লাগে
এক বনে বাস করতো একটি সিংহ। বয়স হওয়ায় এক সময় শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে তার। আগের মতো আর শিকার করার শক্তি নেই শরীরে। খাবার জোগাড় করে বেঁচে
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
গ্রীষ্মের একটি সুন্দর দিন। নদীর পাশের একটি পুরনো বাড়ির গায়ে সূর্যের আলো জ্বলজ্বল করছে। বাড়ির পেছনে একটি মা হাঁস দশটি ডিম নিয়ে
অনেক অনেক বছর আগের কথা। একবার একপাল গরু ঠিক করলো এলাকার সব কসাইকে মেরে ফেলবে। গরুগুলোর ধারণা ছিল, এলাকায় কোনো কসাই না থাকলে মাংসের
বিশালাকায় তৃণভোজী প্রাণী জলহস্তী আমরা সবাই কমবেশি চিনি। পানির অন্যতম বড় চারপেয়ে প্রাণী এরা। জলহস্তী সম্পর্কে প্রচলিত একটি মজার
বিজ্ঞানের জগত এক মজার জগত। আর সেই জগতের অনেক কিছুই জাদুর মতো মনে হয়। কিন্তু সেই জাদুর পেছনে থাকে যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা। আর সেই কারণ
বনমোরগ দেখতে খুবই সুন্দর। মুরগিরা আকারে একটু ছোট। মোরগ দেখতে বেশি সুন্দর। খুব চালাক পাখি এরা। বাংলাদেশের সুন্দরবন ও পাহাড়ি
বড় আকারের এ পাখিটির নাম শামুকভাঙা। শামুকখোল, শামুকখেকোও বলা হয়। ইংরেজি নাম Asian open-bill। বৈজ্ঞানিক নাম Anastomus oscitans। শরীরের মাপ ৯৯
সাদা ঠোঁটের কালো রঙের পাখিটির নাম কালকূট। কালকুঁচও বলে এদের। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ ছোটদের জন্য প্রকাশিত সেরা পাঁচ বইয়ের অলংকরণের জন্য পাঁচ শিল্পীকে পুরষ্কৃত করেছে শিশুসাহিত্যিক
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
পৃথিবীটা যখন একেবারে নতুন তখনকার কথা। নানবোজোদের বাড়ির পাশে ছিল বিশাল এক ঝরনা। আর ঝরনাটির কাছেই ছিল বিস্তীর্ণ তৃণভূমি। ঘাস ও
আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা ... কী? ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ছে। হুম, পড়ারই কথা। ছোট্টবেলায় মা কত না মধুর করে
পাখিরা ফুলের মধু খায়, কিন্তু মৌমাছি ভরা মৌচাক ভেঙে মধু খান- এমনটি কিন্তু সচরাচর শোনা যায় না। ব্যতিক্রমী সেই পাখিটির নাম মধুবাজ।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন