ইচ্ছেঘুড়ি
গ্রীষ্মের একটি সুন্দর দিন। নদীর পাশের একটি পুরনো বাড়ির গায়ে সূর্যের আলো জ্বলজ্বল করছে। বাড়ির পেছনে একটি মা হাঁস দশটি ডিম নিয়ে
অনেক অনেক বছর আগের কথা। একবার একপাল গরু ঠিক করলো এলাকার সব কসাইকে মেরে ফেলবে। গরুগুলোর ধারণা ছিল, এলাকায় কোনো কসাই না থাকলে মাংসের
বিশালাকায় তৃণভোজী প্রাণী জলহস্তী আমরা সবাই কমবেশি চিনি। পানির অন্যতম বড় চারপেয়ে প্রাণী এরা। জলহস্তী সম্পর্কে প্রচলিত একটি মজার
বিজ্ঞানের জগত এক মজার জগত। আর সেই জগতের অনেক কিছুই জাদুর মতো মনে হয়। কিন্তু সেই জাদুর পেছনে থাকে যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা। আর সেই কারণ
বনমোরগ দেখতে খুবই সুন্দর। মুরগিরা আকারে একটু ছোট। মোরগ দেখতে বেশি সুন্দর। খুব চালাক পাখি এরা। বাংলাদেশের সুন্দরবন ও পাহাড়ি
বড় আকারের এ পাখিটির নাম শামুকভাঙা। শামুকখোল, শামুকখেকোও বলা হয়। ইংরেজি নাম Asian open-bill। বৈজ্ঞানিক নাম Anastomus oscitans। শরীরের মাপ ৯৯
সাদা ঠোঁটের কালো রঙের পাখিটির নাম কালকূট। কালকুঁচও বলে এদের। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ ছোটদের জন্য প্রকাশিত সেরা পাঁচ বইয়ের অলংকরণের জন্য পাঁচ শিল্পীকে পুরষ্কৃত করেছে শিশুসাহিত্যিক
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
পৃথিবীটা যখন একেবারে নতুন তখনকার কথা। নানবোজোদের বাড়ির পাশে ছিল বিশাল এক ঝরনা। আর ঝরনাটির কাছেই ছিল বিস্তীর্ণ তৃণভূমি। ঘাস ও
আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা ... কী? ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ছে। হুম, পড়ারই কথা। ছোট্টবেলায় মা কত না মধুর করে
পাখিরা ফুলের মধু খায়, কিন্তু মৌমাছি ভরা মৌচাক ভেঙে মধু খান- এমনটি কিন্তু সচরাচর শোনা যায় না। ব্যতিক্রমী সেই পাখিটির নাম মধুবাজ।
অনেকে বনমোরগ-মুরগির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন পাখিটিকে। চলাফেরা-স্বভাবে মিল থাকলেও মথুরার রূপ নজরকাড়া। লম্বা, সুদৃশ্য লেজ আর মাথায় লম্বা
লম্বা পাওয়ালা সুন্দর এ পাখিটির নাম লাল লতিকা হট্টিটি। তবে হট্টিটি নামেই আমাদের কাছে বেশি পরিচিত। ইংরেজি নাম Redwattled Lapwing। বৈজ্ঞানিক নাম
মাঠের পাখি ধুলোচাটা। তবে বালুচাটা, ধুলোচাটা, বাগেরহাটে মেঠাচড়ুই নামেও পরিচিত। সুযোগ পেলেই ধুলোবালিতে গা ডুবিয়ে শরীরের কীট ছাড়ায়
শীত এলে খেজুর গাছে ঝোলে মাটির হাঁড়ি, ভোরের আবছা আলোয় যাই গাছির বাড়ি। সকালের ঠাণ্ডা রসে প্রাণ যায় ভরে, কাঁচারসের পায়েসের ঘ্রাণ
ঢাকা: সকালে কিছুতেই ঘুম থেকে ওঠানো যায় না তোমাকে। আম্মু এসে পেটে, কোমরে সুড়সুড়ি দিতেই খিলখিলিয়ে বিছানায় উঠে বসো। আবার ছোট ভাই-বোনের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন
