বৃষ্টিকে ধুলোবালি কমে নাগরিক মনে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেখা দিয়েছে। আবার রাস্তায় বেরিয়ে অনেকে পানি দেখে চমকেও উঠেছেন।
তবে ভারী বর্ষণ হলেও শিলাবৃষ্টি বা ঝড়ো হাওয়া ছিল না। ফলে আমগাছের মুকুল ও গুটির তেমন ক্ষতি হয়নি।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ মো. আমিরুল আজাদ সকাল ১০টায় বাংলানিউজকে বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার পর দেড় ঘণ্টা ও শনিবার সকালে দেড় ঘণ্টা বৃষ্টি হয়েছে। এতে মোট ৪৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। শনিবার দুপুরের পর আরো বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি জানান, সাগর থেকে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা বৃষ্টি হয়েছে। যা দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে ভেসে আসায় বৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৬
এমআরএম/জেডএম