বৃহস্পতিবার (২১ মে) সকালে বাংলানিউজকে এতথ্য জানান পিরোজপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল বারী।
তিনি জানান, জেলার ৩৯ হাজার ১৩৮টি মৎস্য ঘেরের মধ্যে ৬ হাজার ৭৫৫টি প্লাবিত হয়েছে।
জেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলার সদর উপজেলার ৬৫টি, নাজিরপুরে ৪ হাজার ৪৫০টি, মঠবাড়িয়ার ২৩৫টি, কাউখালীতে ২৮০টি, ভাণ্ডারিয়ায় ৩৫০টি, ইন্দুরকানী ৫২৫টি, নেছারাবাদ উপজেলায় ৭৫টি মৎস্য ঘের ভেসে গেছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল বারী জানান, ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখানো পুরোপুরি নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি। তবে প্রায় ৩৭৬ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জেলার নাজিরপুর উপজেলার মালিকালী ইউনিয়নের পেনাখালী গ্রামের মাছ চাষি আওয়ামী লীগ নেতা মো. টিপু সুলতান বাংলানিউজকে জানান, আম্পানের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিতে বুধবার রাতে তার ৮০ একর জমিতে থাকা ঘের ভেসে গিয়ে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
পিরোজপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ক্ষতির তালিকা তৈরির কাজ চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫০ ঘণ্টা, মে ২১, ২০২০
এসআরএস