ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

কর্পোরেট কর্নার

পঞ্চমবারের মতো ‘টপ এমপ্লয়ার’ স্বীকৃতি অর্জন করলো বিএটি বাংলাদেশ

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৩৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৪
পঞ্চমবারের মতো ‘টপ এমপ্লয়ার’ স্বীকৃতি অর্জন করলো বিএটি বাংলাদেশ

দেশের প্রথম প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিএটি বাংলাদেশ পঞ্চমবারের মতো ‘টপ এমপ্লয়ার ইনস্টিটিউট’ থেকে শীর্ষ নিয়োগদাতার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। কর্মীদের টেকসই উন্নয়ন, প্রতিভা বিকাশ, সার্বিক কল্যাণ ও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে সর্বোত্তম প্রক্রিয়া অনুসরণ করায় ২০২৪ সালে গ্লোবাল ও এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওন, দুই শ্রেণিতেই এ স্বীকৃতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘টপ এমপ্লয়ার ইনস্টিটিউট’ ১২১টি অঞ্চলের দুই হাজার ৩০০ এর অধিক প্রতিষ্ঠানকে মূল্যায়ন করেছে। এ বছরের ২৮ জানুয়ারি আমস্টারডামে প্রতিষ্ঠানটির সদর দপ্তর থেকে বিএটি বাংলাদেশের এ স্বীকৃতি অর্জনের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। বিএটি বাংলাদেশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

টপ এমপ্লয়ার্স ইনস্টিটিউট এ স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে বিএটি বাংলাদেশের যেসব বিষয় মূল্যায়ন করেছে তার মধ্যে রয়েছে: প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ার ও প্রবৃদ্ধির সুযোগ, শক্তিশালী ব্যবসা ব্যবস্থাপনা ও কর্মী-সংশ্লিষ্ট কৌশল, নির্বিঘ্ন কর্মপদ্ধতি, নিয়োগদাতার ব্র্যান্ডিং এবং কর্মীদের সার্বিক কল্যাণ ও সুবিধা।

এ নিয়ে বিএটি বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান সাদ জসিম বলেন, ‘আমরা নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করি এবং তাদের সক্ষমতার সঠিক মূল্যায়নের মাধ্যমে কর্মক্ষমতার প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছি – এ স্বীকৃতি তারই প্রতিফলন। বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, সার্বিক কল্যাণ ও আমাদের কর্মীরা যেন উৎকর্ষ অর্জন করতে পারেন আমরা সবসময় এমন পরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছি। আমরা গত বছরে আমাদের কর্মীদের নেতৃত্বে পরিচালিত নানাবিধ উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করেছি, যা আমাদেরকে পঞ্চমবারের জন্য শীর্ষ নিয়োগকর্তার স্বীকৃতি অর্জনে সমর্থ করেছে। ’

বিএটি বাংলাদেশ তাদের কর্মীদের সক্ষমতা ও উদ্ভাবনী চিন্তার বিকাশে সর্বদা অগ্রাধিকার দেয়। প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ-সংশ্লিষ্ট কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্যোগের মধ্যে আধুনিক ও নিরবচ্ছিন্ন কাজের ধরন এবং সাবলীল নিয়োগ প্রক্রিয়া অন্যতম। কর্মীদের সর্বদা নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী করতে অনলাইন লার্নিং রিসোর্স ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া বিএটি বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় আগামী বিনির্মাণে যাবতীয় কর্মসূচিতে পরিবেশগত, সামাজিক ও সুশাসনকে অগ্রাধিকার প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বাংলাদেশ সময়: ১৬২৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২৪
এইচএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।