এক লাখ ৭ হাজার ৩৭টি জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি করে এসব আসামিদের জামিন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
গত ৯ মে ভার্চ্যুয়াল কোর্টে শুনানির জন্য অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
ওইদিনই নিম্ন আদালতের ভার্চ্যুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি করতে নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। এরপর থেকে নিম্ন আদালতে ভার্চ্যুয়াল কোর্টে জামিন শুনানি শুরু হয়। ১১ মে প্রথমবারের মতো কুমিল্লার আদালতে এক আসামির জামিন হয়।
মোহাম্মদ সাইফুর রহমান জানান, ১১ মে থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত মোট ৪০ কার্যদিবসে সারা দেশে অধস্তন আদালতে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে মোট ১,০৭,০৩৭টি জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি এবং ৫৪, ৬৭৭ জন অভিযুক্ত ব্যক্তির জামিন মঞ্জুর হয়েছে।
করোনাকালে ২৬ মার্চের পর দফায় দফায় সাধারণ ছুটিরও মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৬ মে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে সরকার ৩০ মে মাসের পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ালেও আদালত অঙ্গণে নিয়মিত কার্যক্রমের পরিবর্তে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভার্চ্যুয়াল বিচার কাজ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০২০
ইএস/এএটি