সানজামুল ইসলাম একাই নিলেন ছয় উইকেট। প্রতিপক্ষকে অল্পতে আটকে দিয়ে দলের জয় অনেকটাই নিশ্চিত করেন রাজশাহী অধিনায়ক।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে রংপুরকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে সিলেট বিভাগ। প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানে অলআউট হয় রংপুর, সিলেট করে ১৮৯ রান। পরে দ্বিতীয় ইনিংসে রংপুর অলআউট হয় ২২০ রানে। ১৯২ রানের লক্ষ্য পায় সিলেট।
শেষদিনে তাদের বাকি ছিল ১৩৯ রান। এটি করতে দুই সেশনও সময় লাগেনি সিলেটের। দলটির হয়ে হাফ সেঞ্চুরি করেন পেসার রেজাউর রহমান রাজা। ১১৭ বল খেলে ৫৯ রান করেন তিনি, স্বীকৃত ক্রিকেটে প্রথমবার হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন তিনি। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে এসেছে সিলেট। তিন ম্যাচে দুটি জয় ও একটি ড্র তাদের।
কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠে বরিশালকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে রাজশাহী। শুরুতে ব্যাট করে ২০৫ রানে অলআউট হয় বরিশাল, নিজেদের প্রথম ইনিংসে রাজশাহী করে ২৭৫ রান। ৭০ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১৩৭ রানে অলআউট হয়ে যায় বরিশাল। ৬৮ রানের লক্ষ্য ১৫ ওভার ও ৬ উইকেট হাতে রেখে তাড়া করে ফেলে রাজশাহী।
বরিশালকে দ্বিতীয় ইনিংসে আটকে দেন মূলত অভিজ্ঞ বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলাম। রাজশাহীর অধিনায়ক ২৩ ওভার ২ বল হাত ঘুরিয়ে ৪০ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেন। তিন উইকেট পান পেসার ওয়ালিদ। বরিশালের হয়ে এই ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪৬ রান আসে তাসামুল হকের কাছ থেকে। ২৩ রানে অপরাজিত থেকে রাজশাহীর জয় নিশ্চিত করেন এসএম মেহরব হাসান।
কক্সবাজারে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ম্যাচটি ড্র হয়েছে। প্রথম ইনিংসে ৩৭১ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় চট্টগ্রাম। জবাবে ৪০১ রান করে ঢাকা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে চট্টগ্রাম ১২৪ রান করলে ম্যাচ ড্র ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০২৪
এমএইচবি/আরইউ