ঢাকা: ২০১৯ সালের ১২তম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সরাসরি জায়গা করে নেওয়ার জন্যে লড়াইয়ের সুযোগ পেয়েছে আইসিসির দুই সহযোগী দেশ আয়ারল্যান্ড এবং আফগানিস্তান। আইসিসির বোর্ড মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে ১০ টি দল অংশ নেবে এমন সিদ্ধান্ত আগেই নিয়েছিল ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত র্যাকিংয়ের শীর্ষ আটটি দল বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পাবে।
র্যাকিংয়ের শেষ চারটি দলকে ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে খেলতে হবে। এই চারটি দল থেকে শীর্ষ দুইটি দল ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে অংশ নেবে।
এর ফলে সহযোগী দেশগুলো নিয়ে আয়োজিত আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগে আর খেলতে হবে না আয়ারল্যান্ড এবং আফগানিস্তানকে। সেই প্রতিযোগিতায় এই দুই দলের জায়গা নেবে কেনিয়া এবং নেপাল।
বাংলাদেশকে এবং জিম্বাবুয়েকেও খেলতে হতে পারে কোয়ালিফাইং রাউন্ড। আইসিসির এই নতুন নিয়মের ফলে টেস্ট প্লেয়িং দেশ বাংলাদেশ এবং জিম্বাবুয়েকেও ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে অংশ নিতে হতে পারে। তবে ২০১৭ সালের ৩০ সেপটেম্বরের মধ্যে যদি এই দুই দল র্যাকিংয়ের উন্নতি ঘটাতে পারে তাহলে সরাসরিই বিশ্বকাপ খেলতে পারবে তারা। এই পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় ২০১৫ সালের প্রত্যেকটি সিরিজই টাইগারদের জন্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৫