ঢাকা, রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতে নির্বিঘ্নে কেনাকাটা টেরিবাজারে

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৩৫৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০২৩
রাতে নির্বিঘ্নে কেনাকাটা টেরিবাজারে ছবি: সোহেল সরওয়ার

চট্টগ্রাম: চোখ ধাঁধানো একেকটি শোরুম। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এসব শোরুমে কেনাকাটা করছেন অভিজাত গ্রাহকেরা।

পাশাপাশি গজ কাপড়ের দোকানগুলোতে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দিনের চেয়ে রাতে নির্বিঘ্নে কেনাকাটা করছেন নারী ও তরুণীরা।
 

বুধবার (১২ এপ্রিল) মধ্যরাতে এমন চিত্র দেখা গেছে নগরের টেরিবাজারে। শাড়ি, লেহেঙ্গা, শার্ট, পাঞ্জাবি, ছোটদের পোশাকসহ পরিবারের সবার পরিধানসামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে এ বাজারে। একসময় পাইকারি বাজারের জন্য বেশি পরিচিতি পেলেও এখন টেরিবাজার নগরের অভিজাত ক্রেতাদের ঠিকানা হয়ে উঠছে। দেশি-বিদেশি নিত্যনতুন ডিজাইনের দামি পোশাক পরিচ্ছেদ মিলছে এখানে।  

টেরিবাজারের ভেতরে মেগামার্ট, বিনয় ফ্যাশন, মনে রেখ, আজমির শপিং সেন্টার, রাজপরি, রাজমুকুট, মায়াবী শপিংমল, সানা ফ্যাশন মল, মাসুম ক্লথ স্টোর, নিউ রাজপরি, সেলিম পাঞ্জাবি, রাজকুমারী শপিংমল, রাজস্থান, আরএক্স সুজ, পরশমণি, গুলশান শাড়ি মিউজিয়াম, আলমগীর ব্রাদার্সসহ প্রায় প্রতিটি বড় শোরুমে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।  

এর বাইরে মূল সড়কের মল টোয়েন্টিফোর, খাজানা, শৈল্পিক, ব্লু মুন, অলটেক্স মলসহ বেশ কিছু বড় শোরুমে দেখা গেছে স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদের কেনাকাটা করছেন নানা বয়সী মানুষ।  

ত্রিপিসের দোকানে কথা হয় বিক্রয়কর্মী আকমল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ক্যাটালগ অনুযায়ী সব ত্রিপিস আছে টেরিবাজারে। শুরুর দিকে পাইকারি বিক্রি করলেও ১৫ রমজানের পর থেকে খুচরা বিক্রি করছি আমরা।  

টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আহমদ হোছাইন বাংলানিউজকে বলেন, টেরিবাজারে শতাধিক বিপণিকেন্দ্রে দেড় হাজারের মতো দোকান ও শোরুম রয়েছে। থানকাপড়ের পাশাপাশি এখন বেশ কিছু অভিজাত শোরুম গড়ে উঠেছে। ক্রেতাদের চাহিদা মাথায় রেখে সব ধরনের পণ্যসামগ্রী তোলা হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানে।  

বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৫  ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০২৩ 
এআর/পিডি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।