চট্টগ্রাম: বর্তমানে তাদের কেউ শিক্ষক কেউবা কর্মকর্তা। কিন্তু সেসব ভুলে সবাই যেন মেতে উঠেছেন ‘শিক্ষার্থীসুলভ’ আনন্দে।
বেলুন-ফেস্টুন উড়ানো থেকে শোভাযাত্রা-কি ছিল না উৎসবে?
শনিবার এ পুনর্মিলনী উপলক্ষে চবির জারুলতলায় দেখা মেলে উৎসবের আমেজ। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সমন্বয়কারী ও ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ফিশারিজ এর অধ্যাপক ড. মো. রাশেদ-উন-নবী, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হক, সমন্বয়কারী মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মনছুর এম ওয়াই চৌধুরী, শারীরিক শিক্ষা বিভাগের উপ-পরিচালক মো. রাশেদ বিন আমিন চৌধুরীসহ ২২তম ব্যাচের সদস্যরা।
এসময় বক্তব্য দিতে গিয়ে চবি উপাচার্য বলেন, সাবেক ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বাসেডর। তাদের মাধ্যমেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশে-বিদেশে সুখ্যাতি অর্জন করছে। এতে এ বিদ্যাপিঠের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে।
পরে উপাচার্যের নেতৃত্বে চবির ২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা শোভাযাত্রায় অংশ নেন। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জারুল তলায় গিয়ে শেষ হয়।
শনিবার রাত আটটায় নগরীর রেলওয়ে অফিসার্স ক্লাবে ডিনার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে পুণর্মিলনী অনুষ্ঠান শেষ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫
টিএইচ/আইএসএ/টিসি