এফআইসিসিআই-এর সভাপতি ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেছেন, আসসালামু আলাইকুম, শুভ সন্ধ্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাওয়াটা সৌভাগ্যের ব্যাপার। সম্মানের ব্যাপার।
এই অবস্থা চলেছে প্রায় ১০-১৫ বছর। ৩০ বছর পর আজকে আমি ফিকির প্রেসিডেন্ট হয়ে দেখি এখন হাতে গোনা কয়েকজন বিদেশি কর্মকর্তা আছেন। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের সক্ষমতা এবং আত্মবিশ্বাসের একটি গল্প। এটা কেন হয়েছে। দুটো কারণে হয়েছে। প্রথমত বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, দ্বিতীয়ত গত ১৫ বছরে প্রত্যেকটা বিদেশি কোম্পানির বাংলাদেশের প্রতি আস্থা এসেছে। এই দুটো জিনিসের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। বিশ্বব্যাপী যে চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা মনে করি এটা মোকাবিলা করা সম্ভব।
যদি আমরা কালেকটিভভাবে সবাই কাজ করতে পারি। একটা লক্ষ্য নিয়ে। যেটা দেশের জন্য ভালো। সেটা সবার জন্য ভালো। আমি মনে করি এই সময় যেটা সবাই বলেছেন, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের ব্যবস্থা করতে হবে। সেখানে এনবিআরের অনেকগুলো কাজ আছে দেখতে হবে আমাদের। সেই জায়গাতে আমি অনেকখানি অনুপ্রাণিত। জানি বিডা কাজ করছে, অনেকেই কাজ করছে। কয়েকজনের কথা আমি বলতে চাই। কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আছেন। এর মধ্যে কয়েকজনের নাম মেনশন করতে চাই। অনেকেই আমাদের সামনে আছেন তাদের নামটা বললাম না।
যারা নাই তাদের নামটা বলি। তারা হচ্ছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, মুখ্য সচিব। এই জরুরি দক্ষ ব্যবস্থা করেছেন আমাদের জন্য। আরেকজনের কথা না বললেই নয়। প্রাইভেট সেক্টরের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রাইভেট সেক্টর অ্যাডভাইজর সালমান এফ রহমান। যখনই বিপদে পড়ি তখনই উনার কাছে যাই। সবসময় সাহায্য পাই উনার কাছ থেকে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫8 ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০২৩
এসআইএস