ঢাকা, শুক্রবার, ১৭ কার্তিক ১৪৩১, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

আরও ১৭ অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৫
আরও ১৭ অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা: সারাদেশে নতুন করে আরও ১৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এরমধ্যে ৩টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে।



বুধবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) এক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদসহ বেজার গভর্নিং বোর্ডের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।

নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে গাজীপুরের শ্রীপুরে জাপান এবং চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চীনা বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেওয়া হয়।

আগামী ১৫ বছরে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করা যাবে। একই সঙ্গে বছরে ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করা সম্ভব হবে বলে সভায় জানানো হয়।

সভায় প্রধানমন্ত্রী একই কম্পাউন্ডে বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালুর নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

বিদেশি বিনিয়োগ আর্কষণের জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজের অনুমোদন করা হয় বলে প্রেস সচিব জানান।

সভার শুরুতে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পাবন চৌধুরী বর্তমান কর্ম পরিধি তুলে ধরেন।

শিল্প, বাণিজ্য, অর্থ ছাড়াও পরিকল্পনা, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, যোগাযোগ, শ্রম ও কর্মসংস্থান, পরিবেশ ও বন, কৃষি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিবসহ দেশের শীর্ষ চেম্বার নেতারা ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিবৃন্দ এই বোর্ডের সদস্য।

২০১২ সাল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম শুরু করে বেজা।

বাংলাদেশ সময়: ১৬২৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।