ঢাকা: বর্তমানে বাংলাদেশের পোল্ট্রিখাতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি প্রায় ১৬ শতাংশ। এ প্রবৃদ্ধির হার ১৮ থেকে ২০ শতাংশে যেতে পারলে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে মুরগির মাংসই হবে বাংলাদেশের এক নম্বর মাংস।
শনিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী ৯ম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি প্রদর্শনী ও সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মসিউর রহমান।
তিন দিনব্যাপী এ প্রদর্শনী ও সেমিনারের আয়োজন করে ওয়ার্ল্ডস পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ শাখা। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিভ মাইক রবসন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বর্তমানে পোল্ট্রিখাতে প্রায় ৬০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২০২০ সালে এ শিল্পে প্রায় এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ডিম ও মুরগির মাংস হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ, সস্তা ও স্বাস্থ্যসম্মত প্রোটিন। তাই এ শিল্পকে এগিয়ে নেওয়া খুবই জরুরি।
সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ডস পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রফেসর ড. ই এন সিলভা। সূচনা বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হক ও সবশেষে ধন্যবাদ দেন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোসাদ্দেক হোসাইন। প্রদর্শনীতে ‘উইশিং হেন কুইজ ও গেম শো’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে ২৮ ইঞ্চি এলইডি টিভি, ফ্রিজ এবং ট্যাব দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৫
** পোল্ট্রির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নাভানা