বুধবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টায় রাজধানীর লেকশোর হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান অ্যালায়ান্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর ও বাংলাদেশে নিয়োজিত আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি।
তিনি বলেন, আমরা ২০১৮ সালের মধ্যে সব কারখানায় মেরামত কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করছি।
অন্যদিকে মেয়াদ শেষ হওয়া পর অ্যালায়ান্স কর্তৃক নেয়া পদক্ষেপসমূহ যাতে চলমান থাকে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা কারখানার নানা সমস্যার জন্য হেল্প লাইনের ব্যবস্থা করেছিলাম। ইতোমধ্যে ১ লাখ ১৬ হাজার কল রিসিভ করেছি। সুতরাং এ ব্যবস্থা যাতে আমাদের মেয়াদকাল শেষ হলেও চালু থাকে সে বিষয়ে কাজ করা হবে।
এ যাবৎ ৯৪৭টি কারখানার ১ দশমিক ৩ মিলিয়ন শ্রমিককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া ২৪ হাজার সিকিউরিটি গার্ডকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেমন এফ মরিয়ার্টি।
তবে মূলবৃদ্ধির প্রসঙ্গে অ্যালায়ান্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন, এখন পোশাক শিল্পের বাজারে অনেক প্রতিযোগী রয়েছে। ভারতসহ অন্যান্য দেশ মান বজায় রেখে কাজ করলে বাংলাদেশকেও করতে হবে। তাছাড়া টিপিপি বাস্তবায়ন না হওয়ায় এ বাজারে বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যালায়ান্স এর ডেপুটি ডিরেক্টর পল রিগবি, কাজী ওয়াহিদুল হক ও কামরুন্নেসা বাবলি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৭
ইউএম/এসএইচ