বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত গতিতে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ রফতানি নির্ভর ছিলো কৃষির ওপর, আর এখন তা শিল্পের ওপর।
তিনি আরও বলেন, শিল্প টেকনোলজিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এসডিজি বাস্তবায়ন সম্ভব কিনা তা নিয়ে এখন আর কোনো সংশয় নেই। আমরা নিশ্চিত এসডিজি বাস্তবায়ন করতে পারবো।
অন্যদিকে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ভাইস প্রেসিডেন্ট (অপারেশন) ওয়েন চাই ঝাং বলেন, সাসটেইনেবল উন্নয়নের জন্য সমন্বয় খুব জরুরি। উন্নয়নের জন্য নেয়া সব প্রকল্পের মধ্যে সুষম সমন্বয়ের দিকে নজর দিতে হবে। পিপিপি'র মাধ্যমে নানা প্রকল্প কিভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে তা ভাবতে হবে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহ দিতে হবে। কিভাবে বহুমুখীকরণ অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করা যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। শুধু মাত্র দু'একটি খাতের ওপর নির্ভর করে শক্ত অর্থনীতি তৈরি করা যায় না। এ জন্য আমরা আগ্রহী দেশ গুলোকে সহায়তা আগেও দিয়েছি, সামনে দিবো। শক্ত অর্থনীতি তৈরি করতে হলে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ইএনসিটিএডি এর সেক্রেটারি জেনারেল মুখিসা কিটুয়ি, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. গহর রিজভী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. মির্জা মো. আজিজুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি এর প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭
ইউএম/এসএইচ