খুলনা: খুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ১১দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদের কাছে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি খুলনা জেলা কমিটির উদ্যোগে এ স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির নেতা মো. মুনির হোসেন, এস কে মাহিন, প্রদীপ কুমার দাশ, কাজী তারিকুল হাসান, মুক্তা খানম, তাহমিনা সুলতানা, মো. তারেক, রফিকুল ইসলাম, আহমেদ মাখদুম, সঞ্জয় গাইন, মোস্তাফিজুর রহমান, বিনয় কুমার বসু, সুলতানা পারভীন হ্যাপী, বশির আহম্মেদ, মো. নূরুজ্জামান, অধির কুমার কুন্ডু, ছানোয়ার হোসেন, আবু সাঈদ, আব্দুস ছাত্তার,শহিদুল ইসলাম, মিরাজ হোসেন, সোয়াইব হোসেন, নুরুল ইসলাম, অনুপ কুমার দে, হিমিয়া আফরিন, কামরুল ইসলাম, মুরাদুল ইসলাম, বিদ্যুৎ কুমার, মিরাজ হোসেন, ইমদাদুল হক, সরজিৎ বিশ্বাস, মাকসুদুল আলম প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, জাতির ভবিষ্যৎ গঠনে শিক্ষকদের গুরুত্ব ও মর্যাদা বিবেচনায় নিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষকদের চাকরির পদমর্যাদা একই শ্রেণিভূক্ত করা অর্থাৎ সহকারী শিক্ষকদেরও দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা প্রদান করতে হবে।
প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের মধ্যকার বেতন বৈষম্য দূরীকরণে ২০০৫ সালের নীতিমালা অনুসরণ করে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের ১ ধাপ নিচে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ও প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকদের ১ ধাপ নিচে প্রশিক্ষণবিহীন সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল নির্ধারণ করা।
অর্থাৎ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১২ এবং প্রশিক্ষণবিহীন সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১৩ নির্ধারণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সময় : ১৮৩৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৪