তবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, জনবল সংকটের কারণে বই হারানোর তালিকা দিনে দিনে বড় হচ্ছে। যদিও এসব বই চুরির কারণ হিসেবে গণগ্রন্থাগারের সচেতনতার অভাবকেই দায়ী করছেন কোনো কোনো পাঠক।
সাত বছরের শিশু থেকে শুরু করে ৭০ বছর বয়সের বৃদ্ধরাও এখানে আসেন জ্ঞান আহরণে। তবে উঠতি বয়সের ছাত্র/ছাত্রী বা বেকার যুবকদের সংখ্যাই বেশি। ব্যক্তিগত সুবিধার বিষয়টি চিন্তা করে নিজের পছন্দের বইগুলো নিয়ে সুবিধামতো সময়ে কেটে পড়েন এক শ্রেণির নোংরা পাঠক। আর এভাবেই বছরের পর বছর হারানো বইয়ের তালিকা দীর্ঘ হতে থাকে।
মানিকগঞ্জ সহকারি গণগ্রন্থাগার কর্মকর্তা মাসুমা নাজনীন বই চুরির বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, গণগ্রন্থাগার থেকে বই চুরি বন্ধ করতে পুরো গণগ্রন্থাগারটিতে সি.সি টিভির নিয়ন্ত্রণ খুব জরুরি। তবে বইয়ের সার্বিক গুরুত্বের বিষয়টি চিন্তা করে বই চুরি থেকে সাধারণ পাঠকদের সচেতন হতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৭ ঘণ্টা, মে ২, ২০১৭
জেডএম/