রোববার (২১ মে) বিকেলে ওই নারী শিক্ষার্থী জবি প্রক্টর বরাবর এ অভিযোগ করেন।
জবি প্রক্টর অফিসসুত্রে জানা যায়, গেল সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ণ বিভাগের ১০ ব্যাচের একজন ছাত্র ও প্রাণী বিদ্যাবিভাগের ১২তম ব্যাচের এক ছাত্রীকে অপ্রীতিকর অবস্থায় আটক করা হয়।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত তিন শিক্ষার্থীর উপযুক্ত বিচার দাবি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেন ছাত্রী। অভিযোগপত্রে ঘটনার সাক্ষী হিসেবে মন্টি ও মোস্তাক স্বাক্ষর করেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী ছাত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আমি যে কাজে সম্পৃক্ত ছিলাম না সে কাজে জড়িয়ে আমাকে এবং আমার বিভাগের অপর দুই বড় ভাইকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করা হয়েছে। এতে আমার সম্মানহানি হয়েছে। আমি সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। আমি এ অপ প্রচারকারীদের কঠোর শাস্তি চাই।
নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন জানিয়ে তিনি বলেন, অভিযুক্ত তানভীরকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে তার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি জানতে জবি প্রক্টর ড. নুর মোহাম্মদ ও সহকারী প্রক্টর শাহীন মোল্লাকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৫৫ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৭
ডিআর/এমইউএম/ওএইচ/