সোমবার (৬ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আগামী ২২-২৩ অক্টোবর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক শাখার উপ-রেজিস্ট্রার এ এইচ এম আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আগের মতো এমসিকিউ পদ্ধিতিতেই এক ঘণ্টায় একশ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পাঁচটি ইউনিটের প্রতিটিতে সর্বোচ্চ বত্রিশ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। তবে আগামী বছর থেকে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না।
তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত ভর্তিচ্ছুদের ‘এ’ ও ‘সি’ ইউনিটের জন্য ১২৫৪ টাকা, ‘বি’ ইউনিটের জন্য ৭২৬ টাকা, ‘ডি’ ইউনিটের জন্য ৯৯০ টাকা এবং ‘ই’ ইউনিটের জন্য ১ হাজার ১২২ টাকা জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় প্রাথমিকভাবে আবেদনের জন্য মানবিক শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩ দশমিক ৫০ সহ মোট জিপিএ ৭ দশমিক ৫০, বাণিজ্য শাখায় উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩ দশমিক ৫০ সহ মোট জিপিএ ৮ দশমিক ০০ এবং বিজ্ঞান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩ দশমিক ৫০ সহ মোট জিপিএ ৮ দশমিক ৫০ থাকতে হবে।
লিখিত পদ্ধতি বাতিলের ব্যাপারে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বলেন, ‘কিছুদিন পরেই ভর্তি পরীক্ষা। হঠাৎ করে এ নিয়ম চালু করলে শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্তিতে পড়বে। তাই আমরা এ বছর এমসিকিউ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেবো। তবে সামনের বছর থেকে এমসিকিউ ও লিখিত দুই পদ্ধতিতেই পরীক্ষা নেওয়া হবে। ’
গত ২৩ জুলাই ভর্তি উপ-কমিটির সভায় এমসিকিউ পদ্ধতি বাতিল করে লিখিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৭ ঘণ্টা, আগস্ট ০৬, ২০১৮
এসআরএস