এতে ভর্তিচ্ছুদের উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে পাঁচটি ইউনিটের প্রতিটিতে কোটাসহ মোট ৩২ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক খাদেমুল ইসলাম মোল্যা বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, প্রাথমিক এ আবেদনে চার হাজার ১৭৩ (কোটা ব্যতিত) আসনের বিপরীতে মোট দুই লাখ ৮৫ হাজার ৫৬ শিক্ষার্থী আবেদন করেন। আবেদনকারীদের মধ্য থেকে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের ভিত্তিতে বিশেষ কোটাসহ মোট এক লাখ ৬০ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করা হবে। ফলে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে এক লাখ ২৫ হাজার ৫৬ জন ভর্তিচ্ছু বাদ যাবেন।
তিনি আরও জানান, গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন শুরু হয়ে ১২ সেপ্টেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত চলে। ইউনিট ভিত্তিক আবেদন হিসেবে ‘এ’ ইউনিটের ৯০১টি আসনের বিপরীতে প্রাথমিক আবেদন করেছেন ৫৬,৪০৭ জন ভর্তিচ্ছু, ‘বি’ ইউনিটের ৫৬০টি আসনের বিপরীতে আবেদন ৩৭,৬০৪, ‘সি’ ইউনিটের ৯৪২টি আসনের বিপরীতে আবেদন ৬১,২৩৪, ‘ডি’ ইউনিটের ৬১২টি আসনের বিপরীতে আবেদন ৬০,২৯৩ এবং ‘ই’ ইউনিটের ৫১৮টি আসনের বিপরীতে ৬৯,৫১৮ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।
আগামী ২২-২৩ অক্টোবর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://admission.ru.ac.bd/undergraduate/-তে পাওয়া যাবে বলেও জানান অধ্যাপক খাদেমুল ইসলাম মোল্যা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৮
জিপি