বৃহস্পতিবার (০৫ মার্চ) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলকারীরা আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার প্লান না মেনে নতুন এ ভবন তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে।
আন্দোলনকারীরা জানান, এর আগেও আইবিএর জন্য আরেকটি ত্রুটিপূর্ণ নকশার অনুমোদন করেছিলো প্রশাসন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের জাবি শাখার সভাপতি আরমানুল ইসলাম খান বলেন, ‘মাস্টার প্লানের বিচ্যুতি ঘটিয়ে সম্প্রতি বিজ্ঞান কারখানার পাশে শালবনে আইবিএ ভবন নির্মানের জন্য সয়েল টেস্টসহ আনুসাঙ্গিক কাজ শুরু করেছে। এতে করে কেটে ফেলা হবে ২৫ হাজার স্কয়ার ফুটের মধ্যে অবস্থিত সব গাছ। আইবিএ ভবন নির্মাণ অত্যাবশ্যক হলেও কারো মতামত না নিয়ে কিসের ভিত্তিতে এই ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এটা পরিষ্কার নয়। এর আগেও এই বিভাগের জন্য আরেকটি ত্রুটিপূর্ণ নকশা অনুমোদন করা হয়েছিলো যাতে করে ওই স্থানের অনেকগুলো গাছ কেটে ফেলা হয়েছিলো। ’
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক আমির হোসেন ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নূরুল আলমের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি মিখা পীরেগু, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার সভাপতি মাহাথির মোহাম্মদ, সাধারণ সম্পাদক সুধীপ্ত দে, সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি দীপঙ্কর দীপ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০২০
এবি