বৃহস্পতিবার (০৫ মার্চ) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে সমন্বয় কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর।
সভায় ১৭ মার্চ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে র্যালি, শিক্ষার্থীদের মধ্যে রচনা, কুইজ ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা এবং মুজিববর্ষব্যাপী দেশের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাসহ জাতির পিতার বর্ণাঢ্য কর্ম ও জীবনী নিয়ে ১০টি সেমিনার আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর জানান, আমরা প্রাথমিকভাবে দেশের স্নাতক পর্যায়ের ১৬টি কলেজের দুই হাজার ৪০০ জন শিক্ষক এবং আট হাজার শিক্ষার্থীকে লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (এলএমএস) আওতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং বছরব্যাপী তা রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এর মাধ্যমে আমরা কলেজগুলোর শ্রেণিকক্ষগুলোকে প্রযুক্তির আওতায় এনে স্মার্ট শ্রেণিকক্ষে পরিণত করবো। যেখানে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্লেক্সিবল কনটেন্ট তৈরি করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আশরাফ উদ্দিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আকতারুজ্জামান, সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবীরসহ শিক্ষক-কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২২ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০২০
এনটি