বৃহস্পতিবার (১৪ মে) এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান ছিলেন জাতির অতন্দ্র বাতিঘর। দেশের যেকোনো সংকটে তিনি যুক্তি-পরামর্শ দিয়ে গণতন্ত্র ও অসম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেছেন।
শোক বিবৃতিতে উপাচার্য আরও বলেন, বাঙালির বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের আন্দলোনে তার অবদান চিরঅম্লান হয়ে থাকবে। জাতির এ ক্রান্তিকালে তাকে হারানো এক অপূরণীয় ক্ষতির।
ড. আনিসুজ্জামান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শুভাকাঙক্ষী ছিলেন এবং তিনি ২০১৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তনে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
উপাচার্য মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা ৫৫মিনিটে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিলো ৮৪ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪৩ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২০
এমআরএম/ এএটি