ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

খুলনা-৪ আসনের ১৩৩ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ: দারা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩, ২০২৪
খুলনা-৪ আসনের ১৩৩ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ: দারা

খুলনা: খুলনা-৪ (রূপসা-তেরখাদা-দিঘলিয়া) আসনের ১৩৩টি ভোটকেন্দ্রের সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ বলে দাবি করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা। তিনি বলেন, আমার কর্মী-সমর্থকদের হুমকি, অপপ্রচার ও আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছে ষড়যন্ত্রকারীরা।

তাদের আচরণ, অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হওয়ার পথকে অনিশ্চিত করে তুলছে।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) খুলনা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে সংবাদ এক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

এসএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা বলেন, আব্দুস সালাম মুর্শেদীর লোকজন আমার কর্মী, সমর্থক, সাধারণ মানুষদের প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিচ্ছে। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করা হচ্ছে। শিক্ষক, প্রিসাইডিং অফিসার বা সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রভাবিত করে পক্ষ অবলম্বন করতে এক প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দিন দিন খুলনা-৪ আসনের নির্বাচনী পরিবেশ নির্বাচনের অনুপযুক্ত হয়ে উঠছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সরকারি কর্মকর্তাদের অবিলম্বে খুলনা-৪ আসনের বাইরে বদলি করার আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি অভিযোগ করেন, ষড়যন্ত্রকারীরা জোরপূর্বক কেটলি মার্কার জয়কে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। নির্বাচনে আব্দুস সালাম মুর্শেদী পরাজয় নিশ্চিত জেনে তিনি ও তার সমর্থকরা বিরূপ আচরণ করছেন। ভোটারদেরকে তারা বলছে ‘ভোট যেখানেই দাও ঘোষণা জনাব আব্দুস সালাম মুর্শেদীর হবে। ভোট গণনা হবে উপজেলা কর্মকর্তার কার্যালয়ে। ’ এসব কথা বলে ভোটারদের ভোটদানে নিরুৎসাহিত করে ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাইছে।

এছাড়া কিছু চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা বিভিন্ন নিরীহ ভাতাভোগীদের তাদের কথা মতো ভোট না দিলে সকল ভাতা বন্ধ করে দেবেন বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাধ্যমেও ভোট কেনার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩, ২০২৩
এমআরএম/এমজে

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।