ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের তৃতীয় বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) অংশ নিয়ে তিনি এমন নির্দেশনা দেন।
কেএম নূরুল হুদা বলেন, এক সময় উপজেলা নির্বাচন অফিস ছিল না।
তিনি বলেন, আমরা এখন স্থানীয় সরকারের কোনো নির্বাচনে বাইরের কাউকে দায়িত্ব দেই না। আগামীতে সব ধরনের নির্বাচনের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আপনাদের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। সেটা কতদিনে হবে জানি না। আপনারা ধীরে ধীরে নিজেদের যোগ্য করে তুলুন।
স্মার্টকার্ড প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফ্রান্সের কোম্পানি ওবার্থার টেকনোলজিসের সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, ২০১৭ সাল থেকে তারা আমাদের যন্ত্রণা দিয়েছে। তারা সকালে এক কথা বিকেলে আরেক কথা বলেছে। আমাদের ডাটাবেইজও ব্যবহার করতে চেয়েছে, কিন্তু আমরা তা দেইনি।
‘কোম্পানিটি ভেবেছিল তারা না থাকলে হয়তো আমরা স্মার্টকার্ড আর নাগরিকদের দিতে পারবো না। কিন্তু গর্বের বিষয় হলো এটি এখন আমাদের দেশের ছেলেরা তৈরি করছে’।
রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, দুই একজনের কর্মকাণ্ডের জন্য অনেক সময় কমিশনকে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়। বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে। সবাইকে সচেতন হয়ে কাজ করতে হবে। সবাই ভালো কাজ করলে সেটারও প্রশংসা হয়।
এ সময় অন্যদের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ইসির সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯
ইইউডি/এসএইচ