মিয়ানমার থেকে আসা ৬১ জন রোহিঙ্গাকে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার অপচেষ্টায় সাবেক কর্মচারীদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়ায় বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এমন নির্দেশনা দিল নির্বাচন কমিশন।
৩০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে রয়েছেন- সাবেক টেকনিক্যাল এক্সপার্ট মুন্সি সানজিদ বিন একলিম স্বাধীন, এস এম রকিবুজ্জামান নিয়ন, খান মো. ওবায়দুল্লাহ, আবদুল্লাহ আল মারুফ, সাদেক হোসাইন ও জাকির হোসাইন, সাবেক টেকনিক্যাল সাপোর্ট স্টাফ ইয়াসির আরাফাত, রফিকুল ইসলাম, ইকবাল হোসাইন ও আসিফ ইবনে আশরাফ, সাবেক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর আবু বকর সিদ্দিক, মারজিয়া আক্তার লিজা, শেখ সেলিম শান্ত, মো. সোলায়মান, জামাল উদ্দিন, সাবেদুল ইসলাম, মাহমুদুল ইসলাম, জাকির হোসেন, বাবুল আহমেদ, আবদুল জলিল মিয়া, ইকবাল হোসেন, রবিউল করিম, সুব্রত কুমার বিশ্বাস, সুমন দেব, ইউসুফ আলী চৌধুরী, ইকবাল আহমেদ, তারিক আজিজ, মোস্তাফা ফারুক, সুতপা রানী ও সাবেক মেসেঞ্জার আশিকুল ইসলাম।
ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অণুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাইদুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, শুধু মাঠ পর্যায় নয়, আমাদের যারা লোকবল সাপ্লাই দিয়ে থাকে, তাদেরও ৩০ জনের বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভোটার তালিকা প্রণয়ন কার্যক্রমে আউটসোর্সের মাধ্যমে আমরা লোকবল নিয়োগ দেই। এক্ষেত্রে আগে যারা কাজ করেছেন, তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তাই যারা আউসোর্সের লোক দেন, তারা যেন যাচাই-বাছাই করে লোক নেয়, সেটাই বলা হয়েছে। কেননা, আমরা প্রমাণ পেয়েছি যারা অতীতে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত হয়েছেন, রোহিঙ্গাদের ভোটার করার ক্ষেত্রে তাদের সম্পৃক্ততাই বেশি পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
ইইউডি/আরএ