তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা রয়েছেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আশা করছি। আমাদের বিশ্বাস, সবাই নির্বাচন আসবে।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেমের কাছে মনোননয়নপত্র জমা দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে এসব কথা বলেন।
আতিকুল ইসলাম পাঁচটি মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। প্রথমটিতে প্রস্তাবকারী হয়েছেন শেখ বজলুর রহমান ও সমর্থনকারী হয়েছেন সর্দার মোহাম্মদ মান্নান।
দ্বিতীয়টিতে প্রস্তাবকারী মো. সিদ্দিকুর রহমান ও সমর্থনকারী আবু মাহমুদ খান, তৃতীয়টিতে প্রস্তাবকারী মো. রফিকুল ইসলাম ও সমর্থনকারী ফরিদা ইয়াসমিন, চতুর্থটিতে প্রস্তাবকারী বিচারপতি মোহাম্মর তাফাজ্জল ইসলাম ও সমর্থনকারী শায়লা শাগুফতা ইসলাম এবং পঞ্চমটিতে প্রস্তাবকারী একেএম রহমতুল্লাহ ও সমর্থনকারী কাজী মো. সালাহউদ্দিন।
আতিকুল বলেন, আমি এবং আমার দল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রত্যাশা করে। মাঝপথে ভোট থেকে যেন কোনো প্রার্থী সড়ে না যায়, সেটিই আমরা আশা করি। ভোট ইভিএমে আমাদের যেতে হবে, পার্শ্ববর্তী দেশ ইতোমধ্যে ইভিএমে চলে গেছে।
তিনি বলেন, দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কোনো কাউন্সিলর দুর্নীতি বা ক্যাসিনোর সঙ্গে যাতে যুক্ত না হয়, সেই দিকে নজর থাকবে। আমরা এই নির্বাচন নিয়ে সিরিয়াস। যেকোনো নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সব দল অংশ নিচ্ছে। তাই এটি সুন্দর নির্বাচন হবে বলে আমরা আশা করি।
আরও পড়ুন>>>ঢাকা সিটি নির্বাচন: মনোনয়নপত্র জমা দিলেন তাপস-আতিক
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
ইইউডি/এসএ