১৯৮২ সালে ফ্রান্সে ফেঁত-দো-লা-মিউজিক প্রথম উদযাপন শুরু হয়। ১৯৮১ সালে তৎকালীন ফরাসি সংস্কৃতি মন্ত্রী দিনটি পালনের উদ্যোগ নেন।
উদ্বোধনী দিনে আঁলিয়স ফ্রঁসেজের লা গ্যালারিতে বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত থাকবে একাধিক তরুণ ব্যান্ডের সংগীত পরিবেশনা। এ আয়োজনের বাড়তি আকর্ষণ গজল। পরদিন বিকেল ৪টা থেকে আঁলিয়স ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার ফরাসি ভাষার ছাত্র-ছাত্রী এবং ইকোল-দো-মিউজিকের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে একক ও দ্বৈত সংগীত এবং যন্ত্রসংগীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বাংলা, ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষায় পরিবেশিত একক ও দলীয় সংগীতের পাশাপাশি থাকছে পিয়ানো, গিটার আর বাঁশির মূর্ছনায়।
আয়োজকরা জানান, নানারকম সঙ্গীত সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া, সংগীতের মাধ্যমে মানব বন্ধন সুদৃঢ়ভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে উন্মুক্ত পরিবেশে একের পর এক সংগীত পরিবেশনই হচ্ছে ফেঁত-দো-লা-মিউজিকের মূল ধারনা। এদিনের অনুষ্ঠানগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে বলে অর্কেস্ট্রা, অপেরা, কয়্যারের মতো সংগীত ইনস্টিটিউটগুলো রাস্তা, পার্কসহ জাতুঘর, রেল স্টেশন ও ঐতিহাসিক দুর্গের সামনে খোলা জায়গায় সংগীত পরিবেশন করে থাকে। এভাবেই সংগীত ছড়িয়ে পড়ে শহর আর আশেপাশের এলাকাগুলোতে, বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে ওঠে নতুন আর দক্ষ শিল্পীদের মধ্যে।
বাংলাদেশ সময় : ১৪৩৬ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০১৫
জেএইচ