তখন আমি সমকালের বিনোদন সম্পাদক। দুপুর গড়াতেই প্রদায়ক শিমুল আহমেদ এসে বললো, ‘আবিদ এসেছে।
কিছুদিন পর অফিসের কাজেই কক্সবাজারে গিয়ে সমুদ্রবিলাসে মাততে গিয়ে ঢেউয়ের তোড়ে নিভে যায় আবিদের জীবনপ্রদীপ। ২০১১ সালের ২৯ জুলাই তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তে সংগীতাঙ্গনে নেমে আসে শোক। সেই শুন্যতা পূরণ হবে না কখনও।
২০০৫ সালের ‘ক্লোজআপ ওয়ান : তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পরিচিতি পান আবিদ। রবীন্দ্রসঙ্গীতকে নতুন প্রজন্মের মাঝে দারুণভাবে উপস্থাপন করে নিজের প্রতিভার জানান দিয়েছিলেন খুলনায় জন্ম নেওয়া এই তরুণ। ‘ভালোবাসার প্রহর’ নামে বের করেছিলেন নিজের অ্যালবামও। ওটাই হয়ে থাকলো তার একমাত্র একক। আরও অনেকদূর যেতে চেয়েছিলেন স্বপ্নবাজ ছেলেটি। কিন্তু নিয়তি তা হতে দিলো না।
আবিদের শুভাকাঙ্ক্ষীরা মনে করেন, তার স্মৃতিগুলো বেঁচে থাকবে বহু বছর। আগামীকাল বুধবার তার চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। বাংলানিউজ পরিবার শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে তাকে। তার পরিবারের সমব্যথী আমরা সবাই।
* আবিদের কণ্ঠে রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে’ :
* আবিদের মৌলিক গান ‘শোনো গো মেঘবালিকা’ :
বাংলাদেশ সময় : ১৫৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ২৮, ২০১৫
জেএইচ