আশা করা হচ্ছিলো এমন কিছুই হবে। হলোও তা-ই।
এর আগে ১৯৯৭ সালে ওসিস ব্যান্ডের ‘বি হিয়্যার নাউ’ বিক্রি হয়েছিলো ৬ লাখ ৯৬ হাজার কপি। প্রথম দিনেই অ্যাডেলের অ্যালবাম কিনেছেন ৩ লাখেরও বেশি ক্রেতা। জানা গেছে, ৮ লাখ ৩০৭ কপির মধ্যে ২ লাখ ৫২ হাজার ৪২৩টি কপি ডিজিটাল পন্থায় আর বাকিগুলো সিডি আকারে বিক্রি হয়েছে। বৈধভাবে ডাউনলোডের দিক দিয়েও এক নম্বরে আছে ‘টোয়েন্টি ফাইভ’। এক সপ্তাহে এটি এক লাখ বার ডাউনলোড হয়েছে এটি। এর আগে এড শিরানের অ্যালবামের ৯৫ হাজার ৭০৯ কপি বিক্রি হয়েছিলো।
যুক্তরাষ্ট্রেও প্রকাশের চার দিনে রেকর্ড গড়ে ‘টোয়েন্টি ফাইভ’। ৯৬ ঘণ্টায় এর ২৪ লাখ ৩০ হাজার কপি বিক্রি হয়েছে। ১৯৯১ সাল থেকে প্রকাশিত এই চার্টে এর আগে ২০০০ সালে এন’সিঙ্কের ‘নো স্ট্রিংস অ্যাটাচড’-এর ২৪ লাখ ১০ হাজার কপি বিক্রি হয়েছিলো এক সপ্তাহে।
সাতদিনে সব মিলিয়ে অ্যাডেলের অ্যালবামের ৩০ লাখ কপি বিক্রি হয়েছে আমেরিকায়। এটাও নতুন রেকর্ড। ২৭ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ গায়িকার সিঙ্গেলস ‘হ্যালো’র ২৫ লাখ কপি বিক্রি হয়েছে ডিজিটাল পন্থায়। ফলে এটি বিলবোর্ড হট হান্ড্রেড চার্টের শীর্ষে আছে চার সপ্তাহ ধরে। স্পটিফাই, অ্যাপল মিউজিক কিংবা ডিজারের মতো কোনো ডিজিটাল সংগীত সেবা প্রতিষ্ঠানে অ্যালবামটি স্ট্রিমিংয়ের জন্য দেননি অ্যাডেল। তবে ‘হ্যালো’ ঠিকই কেনা গেছে আইটিউন্সে।
এদিকে নতুন অ্যালবামের অভাবনীয় সাফল্যের সুবাদে ১৫ সপ্তাহব্যাপী কনসার্ট সফরে বের হচ্ছেন অ্যাডেল। চার বছর বাদে আগামী ফেব্রুয়ারিতে আবার ধারাবাহিক কনসার্টে পাওয়া যাবে তাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৫
জেএইচ