কখনও অভিনেত্রী হতে চাননি চিত্রনায়িকা চম্পা। হতে চেয়েছিলেন শীর্ষস্থানীয় মডেল।
ঈদের বিশেষ আয়োজন ‘রাঙা সকাল’-এ ব্যক্তিজীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে চম্পা আরও জানান, একবার তিনি পানিতে পড়ে মরতে বসেছিলেন! বড় বোন ববিতা তাকে উদ্ধার করেন।
চলচ্চিত্র ক্যরিয়ারের ৩০ বছর পূর্ণ হলো চিত্রনায়িকা চম্পার। ১৯৮৬ সালে প্রয়াত শিবলী সাদিকের ‘তিন কন্যা’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। যদিও ১৯৮১ সালে ছোটপর্দায় প্রয়াত আব্দুল্লাহ আল মামুনের ‘ডুবসাঁতার’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয় অঙ্গনে প্রথম পা রাখেন তিনি।
বর্তমান সময় নিয়ে চম্পা জানান, রান্না করতে ভালো লাগে তার। কাঁচাবাজার নিজেই করতে চলে যান বাজারে। এ সময়ের চিত্রনায়িকা পরীমনির চলচ্চিত্রে আসার পেছনে তার ভূমিকা ছিলো সবচেয়ে বেশি।
এমন অজানা কিছু কথা এই অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন চম্পা। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ঈদের তৃতীয় দিন সকাল ৭টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে ‘রাঙা সকাল’-এর বিশেষ পর্বটি। রুম্মান রশীদ খান ও জিয়নের উপস্থানায় প্রযোজনা করেছেন রকিবুল আলম ও জোবায়ের ইকবাল।
এদিকে ঈদ উপলক্ষে আলী ফিদা একরাম তোজোর রচনা ও পরিচালনায় ‘সাদা কালো রঙিন’ নামের একটি ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেছেন চম্পা। টেলিছবিতে নেপালি দোকানদারের ভূমিকায় দেখা যাবে তাকে। গল্পে তিনি আসলে নেপালি নন, বাংলাদেশি। এক ব্যক্তির ভয়ে অনেক বছর আগে প্রতিষ্ঠিত জীবন ফেলে নেপালের দরিদ্র জীবন বেছে নিয়েছেন তিনি। ওই ব্যক্তি হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে তাকে।
আগামী ১৩ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতি রাত ৭টায় এনটিভিতে প্রচার হবে ‘সাদা কালো রঙিন’। এতে আরও আছেন আহমেদ রুবেল, মিলা হোসেন, মাজনুন মিজান, রাজ প্রমুখ। নাটকটি প্রযোজনা করেছে মাহফুজ আহমেদের বাণীচিত্র।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৬
জেএইচ