পরে তাকে উদ্ধার অভিযানের মাধ্যমে প্লাস্টিকের অংশটি ঠোঁট থেকে সরিয়ে নিতে সফল হয় কর্তৃপক্ষ।
পাখি বিশেষজ্ঞ মনোজ নাইর বলেন, উদ্ধারের পর পাখিটি সুস্থ আছে।
জেলার বনবিভাগকর্মী শ্যাম সুন্দর বলেন, আমরা গত চার-পাঁচ দিন ধরে সারসটি ধরার জন্য নানা রকম প্রচেষ্টা চালিয়েছি। কিন্তু কোনো কিছুই কাজে আসেনি। তাই আমরা রাখতে শুরু করি অন্য কোনো প্রাণী যেন পাখিটিকে খেয়ে না ফেলে।
বুধবার সারসটির চলাচল ধীরগতি হয়ে এলে সুযোগটা কাজে লাগান উদ্ধারকর্মীরা। সারসটিকে ধরে ঠোঁট থেকে সরিয়ে ফেলা হয় প্লাস্টিকের অংশটি।
বন বিভাগের কর্মীদের পাশাপাশি কয়েকটি এনজিও’র প্রতিনিধিদল এ উদ্ধারকাজে অংশ নেয়। উদ্ধারের পর পাখিটিকে সুলতানপুর পক্ষী-হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
উদ্ধার কাজে অংশ নেওয়া শর্মা বলেন, উদ্ধারের পর সারসটি মাছ খেয়েছে। আমরা পাখিটি একদিনের জন্য পর্যবেক্ষণে রাখবো।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩৫ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৮
এনএইচটি/এএ