শুক্রবার (৬ জুলাই) দিবাগত রাতে উপজেলার গাজনা ইউনিয়নের বড়াইল গ্রাম থেকে সাপটি উদ্ধার করা হয়।
জানা যায়, উপজেলার গাজনা ইউনিয়নের বড়াইল গ্রামের কৃষক আকরাম হোসেন রাতে তার পুরাতন বাড়ি থেকে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখে নতুন বাড়িতে যাওয়ার সময় পথে রাস্তার ওপর বিশাল আকৃতির অজগরটি দেখতে পান।
স্থানীয়রা জানান, কিছুদিন ধরে তাদের এলাকা থেকে হাঁস-মুরগি নিখোঁজ হচ্ছিল। এতেই ধারণা করা হচ্ছিল সাপটি অনেকদিন আগ থেকেই এলাকায় অবস্থান করছিল।
মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোস্তফা মনোয়ার বাংলানিউজকে বলেন, এসব এলাকায় এ ধরনের সাপ থাকার কথা নয়। সাপটি কিভাবে এই এলাকায় আসলো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। সাপটি সংরক্ষণের জন্য বন বিভাগকে বলা হয়েছে।
এর আগে বুধবার (৪ জুলাই) ফরিদপুরের মধুখালী পৌরসভার গোন্দারদিয়া গ্রামের শাহ মো. আবুল হোসেন মোল্লার বসতঘরের ভেতরে একটি গর্ত থেকে ১৩টি গোখরা সাপের বাচ্চা উদ্ধার করা হয়। আগের দিন মঙ্গলবার (৩ জুলাই) উপজেলার কামালদিয়া ইউনিয়নের মেছরদিয়া গ্রামে বিশ্বকাপ খেলা দেখতে যাওয়ার পথে সাপের দংশনে মফিজুর (২৬) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৩ ঘণ্টা, জুলাই ০৭, ২০১৮
আরবি/