পাখিগুলো বন্যপ্রাণী গবেষক ও আলোকচিত্রি তানিয়া খানের সেভ আওয়ার আনপ্রটেক্টেড লাইফ (সউল) রেসকিউ সেন্টারে সুস্থ করার পর অবমুক্ত করা পর মঙ্গলবার ( ২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় বাইক্কাবিলে পাখিগুলোকে অবমুক্ত করে বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ।
এরআগে সউল রেসকিউ সেন্টার থেকে একটি ঝুটি শালিক, একটি ভাত শালিক ও একটি ঘুঘু অবমুক্ত করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) এএমএস মুহিত চৌধুরী, রেঞ্জ অফিসার মোনায়েম হোসেন ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা।
পাখিগুলো বিভিন্ন সময় বিক্রির উদ্দেশ্যে বাজারে আনা হলে সাংবাদিক হাসানাত কামাল ও পাখিপ্রেমী রাজিব দে এগুলোকে উদ্ধার করেন বনবিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন। বন বিভাগ সেগুলোকে সউল রেসকিউ সেন্টারে পাঠিয়ে দেয়।
সউল’র প্রতিষ্ঠাতা তানিয়া খান বাংলানিউজকে বলেন, পাখিগুলোকে ধরে মানুষ বাজারে বিক্রি করার জন্য নিয়ে আসে। সেগুলোকে বিভিন্ন সময় কিছু পশুপাখিপ্রেমী লোক উদ্ধার করে এখনে দিয়েছিলেন। গত শনিবার (২২ সেপ্টেম্বর) ১৮টি কানি বক ও একটি ঘুঘু উদ্ধার হয়। তার মধ্যে ঘুঘু ও চারটি বক মারা যায়। যাদের ঠোঁট, ডানা ও পা ভাঙা ছিল।
এরআগে শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) একটি বেগুনি রংয়ের কালিম, একটি ঝুটি শালিক, একটি ভাত শালিক ও একটি ঘুঘু উদ্ধার হয়। পাখিগুলো শিকারিদের হাতে বিভিন্নভাব আহত হয়। তাদের সুস্থ করার পর মঙ্গলবার বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ অবমুক্ত করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৮
জিপি