উপজেলা বন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে ধান কাটছিলেন। এসময় তারা সাপটি দেখতে পান।
তিনি আরও বলেন, ‘রাসেলস ভাইপার’ সাপটি খুবই বিষধর। আপাতত সাপটি আমাদের হেফাজতে রয়েছে। সাপটিকে কোথায় অবমুক্ত করা হবে সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
জানা যায়, ‘রাসেলস ভাইপার’ সাপটি খুবই বিষধর। ২০১৩ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার বরেন্দ্র গ্রামে এক কৃষককে ও গত বছর রাজশাহীর তানোর এবং নওগাঁর ধামইরহাটে আরো দুইজনকে এই সাপ কামড় দেয়। চিকিৎসাধীন থাকার পরেও তাদের শরীরে পচন ধরে যায়। পচন ধরা অংশ কেটে ফেলার পরও তাদের বাঁচানো যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৮
আরএ