বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) সকালে জসীম উদ্দিন নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বিষয়টি বাংলানিউজকে জানান।
জসীম উদ্দিন জানান, প্রতিদিনের মতো সৈকতে মর্নিং ওয়াকে বের হন তিনি।
এ বিষয়ে পরিবেশবাদী সংগঠন সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান আ ন ম মোয়াজ্জেম হোসেন রিয়াদ বাংলানিউজকে বলেন, ‘দেখে মনে হচ্ছে, ধারালো কিছুকে কেটে ডলফিনটির নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে গেছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে সাগরে মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ হলেও কক্সবাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে অনেক ট্রলারকে মাছ ধরতে দেখা যায়। হয়তো ডলফিনটি জালে আটকা পড়ার পর জেলেদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হয় এবং পরে মারা যায়।
সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের তথ্যমতে, গত পাঁচ মাসে কক্সবাজার, ইনানী, টেকনাফসহ বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রায় ১৫টি ডলফিন ও একটি তিমির মরদেহ ভেসে এসেছে। বেশিরভাগের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০২০
এসবি/ওএইচ/