ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

দোয়েল চত্বরের তিলোত্তমায় মুগ্ধ পথচারী

ফটো ও স্টোরি: দীপু মালাকার, স্টাফ ফটো করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯১৯ ঘণ্টা, মে ৭, ২০১৬
দোয়েল চত্বরের তিলোত্তমায় মুগ্ধ পথচারী

ঢাকা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোয়েল চত্বরকে সাজানো হয়েছে নতুনরূপে। চত্বরের চৌহদ্দিতে নবনির্মিত ফোয়ারাটি অপরূপ সৌন্দর্যের দ্যুতি ছড়াচ্ছে।

চত্বরটি ঘিরে গ্রাম বাংলার রূপ সংবলিত স্থাপনা, নকশা, সবুজ ঘাসের কার্পেটে বাহারি ফুলের গাছ মন কাড়ে সবার।

দোয়েল চত্বরের রাস্তা পার হওয়ার সময় পথচারীদের অপলক দৃষ্টিতে ফোয়ারাটির দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়। যেন তিলোত্তমায় মুগ্ধ পথচারী।

রিকশা দিয়ে ফোয়ারার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টির মতো পানির ছটা গায়ে এসে আপনাকে চমকে দিতে পারে। পরক্ষণে পানিময় হিম হাওয়ার পরশ দেবে অন্যরকম প্রশান্তি।

শনিবার (০৭ মে) সকালে দোয়েল চত্বরের আধুনিকীকরণ ও সৌন্দর্য বর্ধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোশনের মেয়র সাঈদ খোকন।

উদ্বোধনের পরেই দর্শনার্থীরা এসে বিভিন্ন স্টাইলে ছবি তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন।

কৃত্রিম দোয়েল জোড়া নতুনরূপে সাজার পর দেখতে এসেছে প্রকৃতির পাখি।

দোয়েল চত্বরের উত্তর-পূর্ব তিন বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতার সমাধি, শিশু একাডেমি, হাইকোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট। আর পূর্ব দিকে আছে শিক্ষা ভবন, প্রেসক্লাব, সচিবালয় ও উসমানী উদ্যান।

দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রয়েছে কার্জন হল, আর দক্ষিণ-পশ্চিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও বুয়েট।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থান এই দোয়েল চত্বর। কার্জন হলের সামনে বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েলের একটি স্মারক ভাস্কর্য। যা জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক, বাহক ও বাঙালি সংস্কৃতির পরিচায়ক। দোয়েল ভাস্কর্যের স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১৬
টিআই

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।