ঢাকা: ২০১৫-১৬ চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদের ঘরে। নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদকে টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে হারিয়ে ১১তম ইউরোপিয়ান ট্রফির স্বাদ পায় জিনেদিন জিদানের শিষ্যরা।
এদিকে আর এক মাসের মধ্যেই ২০১৬-১৭ চ্যাম্পিয়নস লিগের মূল পর্বে খেলার জন্য বাছাইপর্ব খেলতে নেমে পড়বে বেশ কয়েকটি দল। তবে ৩২ দলের এ খেলায় ইতোমধ্যে ২২টি জায়ান্ট দল গ্রুপ পর্বে জায়গা করে নিয়েছে। বাকি ১০ দলের কোটা পূরণের জন্য লড়াই করবে নিচের সারির ক্লাবগুলো।
ইউরোপিয়ান সেরা লিগগুলোর মধ্যে স্পেন (লা লিগা), ইংল্যান্ড (প্রিমিয়ার লিগ) ও জার্মানের (বুন্দেসলিগা) সর্বোচ্চ তিনটি করে শীর্ষ ক্লাব চ্যাম্পিয়নস লিগে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। আর ইতালি (সিরি আ), পর্তুগাল (প্রিমেরা লিগা) ও ফ্রান্সের (লিগ ওয়ান) শীর্ষ দুটি ক্লাব সরাসরি খেলে থাকে।
এছাড়া রাশিয়া, ইউক্রেন, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, তুরস্কের লিগের শুধুমাত্র শীর্ষ দলটি চ্যাম্পিয়নস লিগে সরাসরি খেলতে পারে। ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা ইউরোপা কাপের চ্যাম্পিয়নরাও সরাসরি খেলে থাকে।
ইতোমধ্যে ২০১৬-১৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নেওয়া ক্লাবগুলোর নাম দেওয়া হলো:
স্পেন: রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ।
ইংল্যান্ড: লিচেস্টার সিটি, আর্সেনাল, টটেনহাম।
জার্মান: বায়ার্ন মিউনিখ, বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড, বায়ার লেভারকুসেন।
ইতালি: জুভেন্টাস, নাপোলি।
পর্তুগাল: বেনফিকা, স্পোর্টিং লিবসন।
ফ্রান্স: প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি), লিঁও।
রাশিয়া: সিএসকেএ মস্কো।
ইউক্রেন: ডায়নামো কিয়েভ।
নেদারল্যান্ডস: পিএসভি এইন্ডহোভেন।
বেলজিয়াম: ক্লাব ব্রাগে।
সুইজারল্যান্ড: বাসেল।
তুরস্ক: বেসিকতাস।
ইউরোপা লিগের চ্যাম্পিয়ন: সেভিয়া (স্পেন)।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, ৩০ মে, ২০১৬
এমএমএস