সবশেষ গত শনিবারের (৪ ফেব্রুয়ারি) হাইভোল্টেজ ম্যাচে আর্সেনালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে মাঠ ছাড়ে চেলসি। দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন হ্যাজার্ড।
হ্যাজার্ড জোর দিয়েই বলছেন, প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের লক্ষ্যমূলে থাকতে পেরে তিনি খুশি কারণ এর মানে দাঁড়ায়, দুই মৌসুম আগে হোসে মরিনহোর অধীনে থাকার সময়কার চেয়ে ম্যাচে আরও বেশি প্রভাব ফেলতে পারছেন।
এ ব্যাপারে তার অভিমত, ‘এটা সত্য যখন অনেক বেশি বল কিক করি, আসলেই ম্যাচে থাকার অনুভূতি আসে। যখন কেউ আমাকে টাচ করে না, এটা আমাকে বলে দেয় ভালো করছি না। আমি বলছি না ক্রমাগত বল কিক করতে পছন্দ করি, কিন্তু ম্যাচের মধ্যে থাকার অনুভূতিটা অবশ্যই আমার জন্য ভালো। একটি প্রেরণা। ’
‘আমি এ ধরনের খেলোয়াড় হতে চাই: যারা যখনই বল পায় কিছু না কিছু করে। অতীতে কখনও কখনও এমন ম্যাচের মধ্য দিয়ে গেছি যেখানে ২০ বা ৩০ মিনিট বলের সংস্পর্শ পাইনি। এই দিনগুলোতে আমি সবসময়ই অনেক টাচে থাকা, সম্পৃক্ত থেকে এবং ৯০ মিনিট নিজের ফুটবল খেলার চেষ্টা করি। ’-যোগ করেন হ্যাজার্ড।
কোচের সমর্থনের দিকটিও তুলে ধরেন ২৬ বছর বয়সী হ্যাজার্ড, ‘কোচ আমাকে অনেক কিছুই জিজ্ঞেস করেন। অনেক। যখন আমাদের কাছে বল থাকে না, তিনি আমাকে রক্ষনভাগে চান, অভ্যন্তরের কাছাকাছি থেকে যেন পাসের জন্য প্রস্তুত থাকি। যখন আমরা এটি করি আমি কাউন্টার-অ্যাটাকে যাই এবং উন্মুক্ত থাকতে পারি। সবসময়ই কিছু ‘ম্যাজিকের’ চেষ্টা করি যেমনটা আমি এখানে করেছিলাম। অভিজ্ঞতা নিয়ে আপনি উন্নতি করবেন। আমি এখন ভালো খেলোয়াড়, যখন বর্ষসেরা প্লেয়ার হয়েছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশি পরিপূর্ণ। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৮ ঘণ্টা, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
এমআরএম